ব্যুরো নিউজ,৩১ জুলাই:বাংলায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে লড়াই করেই নির্বাচন করতে হয়। মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে জোট গঠন নিয়ে প্রতিবাদের পথেই হেঁটেছেন প্রাক্তন সাংসদ এবং কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী। আর তার এই বক্তব্যের পাল্টা কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে বলেছিলেন, অধীর চৌধুরী সিদ্ধান্ত নেওয়ার কেউ নয়। তার জন্য কংগ্রেস দল আছে, হাই কমান্ড আছে। আমরা যে সিদ্ধান্ত নেব সেটাই হবে। তখনই একটা হাওয়া বোঝা গিয়েছিল, কংগ্রেসের ভিতরে অধীর সম্পর্কে এআইসিসি নেতৃত্বের মনোভাব বদলাচ্ছে।
গালাপাগোস ইয়েলো বেলী সাপ কামড়ালেই প্যারালাইসিস আতঙ্ক এবার বকখালিতেও
এআইসিসির মন্তব্যে অধীরের জবাব:
বিজেপি কর্মী খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত ৫ জনের আগাম জামিনের আর্জি বাতিল কলকাতা হাইকোর্টে
লোকসভা নির্বাচনে বহরমপুর কেন্দ্রে অধীর চৌধুরী কংগ্রেসের টিকিটে প্রার্থী হয়ে এবার হেরে গিয়েছেন। তার হয়ে কংগ্রেস হাইকমান্ডের কোনো লিডারদের প্রচার কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। তারপরেও মোটামুটি ঠিক ছিল। এবার হঠাৎ দিল্লির বৈঠকে বাংলার এআইসিসি পর্যবেক্ষক গোলাম মীরের কথায় রেগে লাল অধীর চৌধুরী। গোলাম মীর বৈঠকে অধীরকে প্রাক্তন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি বলে সম্বোধন করেন। পাল্টা ব্যাপক ক্ষুব্ধ হয়ে অধীর বলেন, বাংলায় এখন দুইজন এআইসিসির নেতা গোলাম মীর আর সিং সাহেব বলে একজন আছেন। এরা রাজ্যের মাথা। কিছু বিশেষ লোককে চেনে। সব লোককে চেনে বলে জানিনা। আলোচনা শুরুর আগে যখন নিজেদের মধ্যে কথা হচ্ছে, তখনও ভেনুগোপাল আসেনি, গোলাম মীর হঠাৎ বলছে, Former Congress President
মিথ্যাচারে ওস্তাদ মুখ্যমন্ত্রী, নীতি আয়োগ থেকে ফিরেই বিধানসভায় নাটক শুরু, আক্রমণ বিজেপির
এখানেই থেমে থাকেননি অধীর চৌধুরী। তিনি নিজেই বলেন, আমি তো খাড়্গে সাহেবকে রেজিগনেশন দিয়েছি। গ্রহণ করবে কিনা সেটা খাড়্গে সাহেবের বিষয়। তবে কি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সেটা জানানো একটা সৌজন্যের মধ্যে পড়ে। বলেছিল, দিল্লি এসে আলোচনা করা হবে। তার অপেক্ষায় ছিলাম। তারপর হঠাৎ গতকাল এই কথা শুনে বুঝলাম, আমাকে বাদ না দেওয়া হলে, ফর্মার প্রেসিডেন্ট বলে মন্তব্য করে কি করে? এখন দেখার বিষয়, আগামীতে অধীর চৌধুরীর রাজনৈতিক অবস্থান কোন দিকে মোড় নেয়?