ব্যুরো নিউজ, ২৬ মে : ভোটের আগে বিজেপি কর্মীর খুনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে নন্দীগ্রাম। সেই ঘটনায় পুলিশ এখনও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। অন্যদিকে মহিষাদলে তৃণমূল নেতা খুনের ঘটনায় ক্যুইক অ্যাকশন পুলিশের। ঘটনার ঘন্টা দুয়েকের মধ্যে আটক আর তারপরেই ৫ জন বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আর এই দুই ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্নের মুখে পুলিশের ভূমিকা।
পাক-যোগ নিয়ে কেজরিকে নিশানা বিজেপির
পুলিশ কি রং দেখে গ্রেফতার করে? উঠছে প্রশ্ন
নন্দীগ্রামে বিজেপি কর্মী খুনর ঘটনায় এখনও উত্তপ্ত গোটা এলাকা। তার উপর এই ঘটনায় এখনও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই ক্ষোভে ফুঁসছে বিজেপি কর্মীরা। অন্যদিকে মহিষাদলে তৃণমূল নেতা খুনের ঘটনায় দু’ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার। ধৃতরা প্রত্যেকেই বিজেপি কর্মী বলে জানা যাচ্ছে। তাহলে পুলিশ কি রঙ থেকে গ্রেফতার করছে এমন প্রশ্ন উঠছে ওয়াকিবহল মহলে। অন্যদিকে এই বিষয়টিকে হাতিয়াড় করেছে পুলিশকে নিশানা করেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারি।
তাঁর দাবি, ‘ওরা করবে নো গ্রেফতার, করবে না। আমরা কোর্ট যাব। সবকটা বুঝতে পারবে।’ অন্যদিকে বিনা দোষে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে অভিযোগ ধৃতদের। গোটা ঘটনায় পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলে শুভেন্দু অধিকারি বলেন, ‘রথীবালা আড়ির পরিবার হাইকোর্টে যাবে। CBI হবে। তখন গ্রেফতার হবে। পুলিশ তো মমতার পুলিশ। ভাইপোর যে কয়লা, বালি চুরির টাকা। সেখান থেকে এরা বেতন পায়। এদের পরিণতি ভয়ঙ্কর হবে। এদের পরিণতি খুব খারাপ হবে।’