chiranjit-leaves-trinamool

ব্যুরো নিউজ, ৮ মার্চ:  দলে ভাঙ্গনের সুর বেজে গিয়েছে অনেক আগেই। দল ও দলনেত্রীর ক্ষোভ নিয়ে একে একে দল ও পদ ছেড়েছেন অনেকেই। শুধু তাই নয় দল ও দলের সুপ্রিমোর বিরুদ্ধে ক্ষোভ, অভিমান উগড়েও দিয়েছেন। পদ ছেড়েছেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ, দলের প্রবীণ যোদ্ধা তথা বিধায়ক তাপস রায়। ের আগে অবশ্য রাজনীতি ছাড়ার কথা বলেছিলেন দেব ও মিমি। কিন্তু দলের শীর্ষ নেতৃত্বের কথায় বরফ গললেও, কুণাল ও ব্রাত্যর মলমে ক্ষত মেলায়নি বিধায়ক তাপস রায়ের। তাই তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ওপর একরাশ অভিমান নিয়েই দল ছেড়ে বেড়িয়ে এসেছেন। এদিকে সেই রেশ কাটতে না কাটতেই বিদায়ের ঘণ্টা বাজালেন  চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী।

চিরঞ্জিতের বাঁশিতে বিদায়ের সুর

হাইকোর্টে হৈ চৈ! আদালতের ভর্ৎসনার মুখে পড়ে সমস্ত মামলা থেকে অব্যাহতি নিলেন এসএসসি-র আইনজীবী

বারাসতের তিনবারের বিধায়ক চিরঞ্জিত চক্রবর্তী। ২০১১ সাল থেকে পরপর তিন বার বিধায়ক হয়েছেন তিনি। আর এবার চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী প্রকাশ্যে জানালেন রাজনীতি ছাড়ার কথা।

Advertisement of Hill 2 Ocean

লোকসভা নিরবাচন  যখন শিয়রে তখন একের পর এক যোদ্ধা বেড়িয়ে যাচ্ছেন দল ছেড়ে। সেই আবহেই ‘পুরনো সৈনিক’ চিরঞ্জিত চক্রবর্তীর প্রকাশ্যে রাজনীতি ছাড়ার কথায় ফের চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। বারাসতে এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে মঞ্চ থেকেই তিনি বলেন, তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে হাতজোড় করে রাজনীতি ছাড়ার কথা বলেছেন বহুবার। কিন্তু দলনেত্রী কেনও বারই তাকে ছাড়তে চাননি। চিরঞ্জিত বলেন,”আমি বলেছি, এটা আমার কাজ নয়, আমি এই যুদ্ধের সেপাই নই।” তিনি এও বলেন, আমি কথা দিচ্ছি, আর নয়। আমি আমেরিকায় মেয়ের কাছে চলে যাব। এখানে আর আসব না।

একের পর এক তারকাদের দলের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল, প্রথমে ঘাটালের বিধায়ক দীপক অধিকারীর গলায় শোনা গিয়েছিল বিদায়ের সুর। এরপর মিমি চক্রবর্তী। আর তারপরেই বারাসতের বিধায়ক চিরঞ্জিত চক্রবর্তী।

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর