ব্যুরো নিউজ, ২৩ ফেব্রুয়ারি: তৃণমূল কর্মী রাজু নস্করের খুনের মামলায় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ভাঙড়। তা নিয়ে শুরু হয় রাজনৈতিক টানাপোড়েন। তৃণমূল এই ঘটনার দায় চাপায় আইএসএফ-এর ওপর।
চোপড়ার মৃত শিশুর পরিবার পিছু ২ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর
২০২৩ সালের ১৬ জুন ভাঙড়ে খুন হন তৃণমূল কর্মী রাজু নস্কর। ঘটনার অভিযোগ দায়ের হয় কাশীপুর থানায়। ৬৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়।সেই অভিযুক্তদের তালিকায় নাম রয়েছে ভাঙড়ের আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকীরও। অভিযোগ, রাজনৈতিক কারনে উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে এই কাজ করিয়েছে আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ। এরপরই নওশাদের গ্রেফতারির দাবি তোলে স্থানীয় তৃণমূল। গ্রেফতারি এড়াতে কলকাতা হাইকোর্টে আগাম জামিনের আবেদন জানান নওশাদ।
আজ সেই আবেদনে সারা দিয়েছে আদালত। অর্থাৎ নওশাদকে গ্রেফতার করতে পারবে না পুলিশ। প্রসঙ্গত, ভাঙরে ভোটে অশান্তি ছড়ানোর ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে সিআইডি। নওশাদকে তলব করেছে রাজ্যের এই গোয়েন্দা সংস্থা। নওশাদ স্পষ্ট জানিয়েছেন, তিনি তদন্তে সহযোগিতা করছেন।
এদিকে ভোট হিংসা ছড়ানোর মামলাতেই গ্রেফতার হন ভাঙড়ের প্রাক্তন বিধায়ক তথা তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম। সেই মামলায় এখনও তিনি জামিন পাননি। তবে গ্রেফতারি এড়াতে নওশাদ কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলে সহায় হয় আদালত।