ব্যুরো নিউজ, ১৫ অক্টোবর: সুইডেনে গবেষণা করতে গিয়ে রহস্যমৃত্যু!
সুইডেনে গবেষণা করতে গিয়ে রহস্যমৃত্যু দুর্গাপুরের রোশনির। মৃত্যু রহস্যর কারণ জানতে চাইছে উদ্বিগ্ন পরিবার। পরিবারের অভিযোগ, খুন করা হয়েছে রোশনিকে। শুধু দেহ ফিরিয়ে আনা নয়, দোষীদের উপযুক্ত শাস্তির দাবি পরিবারের।
১৩ বছর পর চললো ট্রেন
সুইডেনে গবেষণারত এক গবেষকের রহস্যময় মৃত্যু। মৃত গবেষক দুর্গাপুরের ডিপিএল টাউনশিপের ইএন টাইপের বাসিন্দা রোশনি দাস। বছর ৩২। রশ্নি দাসের স্ক্যুলিং লাইফ দুর্গাপুরেই, এরপর বর্ধমান রাজ কলেজ থেকে জুলজী অনার্স নিয়ে পড়াশোনা করার পর উড়িষ্যার ভুবণেস্বরে কলিঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বায়োটেকলোজি নিয়ে পড়াশোনা করেছিলেন।
সুইডেনের উমিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিউরো নিয়ে পোস্ট ডক্টরেট করছিলেন রোশনি। পরিবারের সাথে শেষ বারের মতো কথা হয় গত মাসে ২৯ তারিখ, এরপর ৩০ তারিখ থেকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় রোশনির সঙ্গে। কিন্তু তখনও পর্যন্ত এই নির্মম পরিণতির কথা কিছুই জানতে পারেনি পরিবার।
এই মাসের ১২তারিখ সুইডেন দুতাবাস থেকে যোগাযোগ করা হয় ভারতীয় দুতাবাসে, সেখান থেকে দিল্লি এরপর কলকাতা ভবানী ভবন থেকে দুর্গাপুর থানায় যোগাযোগ করা হয়। ১৩ তারিখ পরিবারকে দেওয়া হয় মৃত্যুর খবর, জানানো হয় এক আপার্টমেন্টের ভেতর থেকে রোশনির দেহ উদ্ধার হয়, গ্রেফতারও নাকি হয়েছে এক সুইডিশ নাগরিক।
তবে কী কারণে মৃত্যু সেটা নিয়ে ধন্দে গোটা পরিবার। বর্ধমান দুর্গাপুরের সাংসদ সুরিন্দর সিংহ আলুওয়ালিয়া মৃতদেহ আনার জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন। রোশনির মৃত্যুর জন্য যারা দায়ী তাদের কঠোর শাস্তির দাবি পরিবারের। ইভিএম নিউজ
