পাশে

ব্যুরো নিউজ, ২০ নভেম্বর: ভারতীয় দলের পাশে প্রধানমন্ত্রী! হতাশা নয় আশাই সম্বল!

 

সবরমতীর তীরে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে ১৪০ কোটির। ২০০৩ সালের বদলা নিতে মুখিয়ে ছিল গোটা দেশ। কিন্তু সেই স্বপ্ন, একপ্রকার স্বপ্নই রয়ে গেল। বিশ্বকাপ হাতে দেখা গেল না বিরাট-রোহিতদের। বরং এক মুখ হতাশা নিয়ে ড্রেসিং রুমের দিকে ফিরে যেতে দেখা যায় অধিনায়ক রোহিতকে।

বিজেপির সমাবেশে পুলিশি অনুমতির নির্দেশ হাইকোর্টের

আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়াম যেনও কাল নীল রঙে হোলি খেলেছিল। গ্যালারী ঠাঁসা ছিল ক্রিকেট প্রেমীদের ভিড়ে। এমনকি এই খেলাজুড়ে তারকাদের উন্মাদনা কিন্তু কিছু কম ছিল না। নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে কাল যেনও ছিল চাঁদের হাঁট! শাহরুক খান, আনুস্কা শর্মা, রানবীর সিং তো ছিলেন, ছিলেন God Of Cricket শচিন, ছিলেন প্রাক্তন ক্যাপ্টেন সৌরভ গাঙ্গুলি। এমনকি গাঙ্গুলির সঙ্গে দেখা যায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে। একইসঙ্গে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

তবে ম্যাচ শেষে যখন সকলে এক মুখ হতাশা নিয়ে খেলোয়াড়দের খুঁত ধরতে ব্যাস্ত! তখন দলের পাশে দাড়ালেন প্রধানমন্ত্রী। ক্যাঙ্গারুদের সঙ্গে লড়াইয়ের আসল যোদ্ধাদের চেয়ারআপ করতে ব্যাস্ত মোদী। যখন চন্দ্রযান ২ মিশনটি অসফল হয় তখনও ঠিক একইরকম ভাবে বিজ্ঞানীদের মনোবল যুগিয়ে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এরপর চন্দ্রযান ৩ মিশনটির কৃতিত্ব সম্পর্কে তো আমরা সকলেই জানি।

প্রধানমন্ত্রীর এরুপ ব্যবহারের প্রশংসা করে সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেছেন বিজেপি নেতা রাজীব সিনহা। তিনি লিখেছেন, “জয়ী দলের পিঠ চাপড়াতে সবাই পারে। পরাজিত দলের পাশে দাঁড়িয়ে যিনি খারাপ সময়ে মনোবল বাড়াতে পারেন তিনিই আসল নেতা। গতকাল ম্যাচের পর ড্রেসিং রুমে পৌঁছে ভারতীয় ক্রিকেটারদের সঙ্গে দেখা করলেন ভারতবর্ষের যশস্বী প্রধানমন্ত্রী মাননীয় শ্রী নরেন্দ্র মোদী।” ইভিএম নিউজ

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর