ব্যুরো নিউজ, ৯ নভেম্বর: পুলিশি বাধা! ডিএম অফিসে ঢুকতে পারলেন না জন বার্লা একের পর এক চা বাগান বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। যার জেরে কর্মহীন হয়ে পড়ছেন শ্রমিকরা। বন্ধ চা বাগান পুনরায় খোলার দাবিতে জেলাশাসকের সঙ্গে কথা বলতে গিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জন বার্লা। তবে জেলাশাসকের দুয়ারে পৌঁছনোর আগেই তাঁকে আটকে দিল পুলিশ। ক্ষুব্ধ হয়ে মন্ত্রী, কালচিনির বিধায়ক ও বাগান কর্মীরা সেখানেই বসে পড়েন। ইডির দফতরে হাজিরা দিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় চা বাগান খোলার দাবিতে গিয়েছিলেন, ডিএম অফিসে ঢুকতেই পারলেন না জন বার্লা। এ দিন, ঘটনাস্থলে বার্লা বলেন, "আমরা কী উগ্রবাদী? বাংলাদেশ থেকে এখানে এসেছি? আমি তো জন-প্রতিনিধি। এসেছিলাম জেলা শাসককের সঙ্গে কথা বলতে। তবে আমাদের ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। তাই যতক্ষণ না ডিএম দেখা করবেন ততক্ষণ এখানে বসে থাকব।"
এ দিন, ঘটনাস্থল থেকে জন বার্লা বলেন, “আমরা কী উগ্রবাদী? বাংলাদেশ থেকে এখানে এসেছি? আমি তো জন প্রতিনিধি। এসেছিলাম জেলা শাসককের সঙ্গে কথা বলতে। তবে আমাদের ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। তাই যতক্ষণ না ডিএম দেখা করবেন ততক্ষণ এখানে বসে থাকব।”
আলিপুরদুয়ার জেলার পাঁচটি চা বাগান বন্ধ। বোনাস ও মজুরি দেওয়া নিয়ে বিতর্কের জেরে এই বাগানগুলি বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এই নিয়েই সরব হয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এদিন ডিমা চা বাগানের এক অসুস্থ শ্রমিকের বাড়িতেও যান তিনি। সেখানে কথাও বলেন তাঁর পরিবারের সঙ্গে। এরপর গতকালই তিনি জানান আজ বন্ধ চা বাগান নিয়ে জেলা শাসকের সঙ্গে কথা বলবেন। তবে আজ সেখানে যেতে বাধা দেওয়া হয় জন বার্লাকে।
তবে লোকসভা নির্বাচনের আগে জন বার্লার এই কর্মসূচীকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি তৃণমূল নেতৃত্ব। তৃণমূলের চেয়ারম্যান মৃদুল গোস্বামী বলেন, “সামনেই নির্বাচন। এটা জন বারলার গিমিক। ডুয়ার্সের মানুষ জানে জন বার্লা তাদের জন্য কী করেছেন। ভোট আসছে তাই উনি এখন তৎপরতা দেখাচ্ছেন।” ইভিএম নিউজ