দিনে

ব্যুরো নিউজ, ৯ নভেম্বর: দিনে দুপুরে উধাও সরকারি সম্পদ| তবুও চুপ প্রশাসন 

দিনে দুপুরে রীতিমতো পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে মুল্যবান সরকারি সম্পদ অর্থাৎ মুল্যবান গাছ। ধূপগুড়ি ব্লকের বারোঘরিয়া কদমতলা থেকে জলঢাকা পর্যন্ত প্রায় ৫ কিলোমিটার জেলা পরিষদের রাস্তার দুইপাশে রয়েছে বহু মুল্যবান গাছ যা রাতের অন্ধকারের সুযোগ নিয়ে কেটে নিয়ে যাচ্ছে দুষ্কৃতীরা। বিরোধীরা এর পিছনে শাসকদলের হাত আছে বলে অভিযোগ করেছে। রাস্তার পাশে যে মুল্যবান সেগুন গাছ গুলো আছে সেইগুলি কেটে নিয়ে চলে যাচ্ছে। পরে থাকছে শুধু সেইসব মুল্যবান গাছের গুঁড়ি।

দেড় বছর আগে জিতেও আজও পুরস্কার হাতছাড়া| অভিযোগ মইনুদ্দিনের

এইভাবে অবাধে গাছ কাটা হলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হবে বলে দাবি করেছে পরিবেশপ্রেমিদের একাংশ। তবে এতো কিছুর পরেও কিন্তু প্রশাসন কার্যত মুখে কুলুপ এঁটেছে। বিজেপি নেতা চন্দন দত্ত বলেন, জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের জায়গা থেকে চুরি ও লুট হয়ে যাচ্ছে বহু গাছ। এটা হওয়া তো স্বাভাবিক। এইরকম ঘটনা ধূপগুড়িতে আগেও অনেক ঘটেছে। বি ডি ও অফিসের ভেতরেও রাতের অন্ধকারের সুযোগে অনেক মুল্যবান গাছ বহুদিন ধরে চুরি হচ্ছে। জেলা পরিষদের কোন নজরদারি নেই এই বিষয়ে। এতে শাসক দল মদত দিচ্ছে। তাদের মদত ছাড়া কোন দিন সরকারি জায়গা থেকে গাছ পাচার হতে পারেনা। কারন ওই গ্রাম পঞ্চায়েত রয়েছে তৃনমূলের দখলে।

স্থানীয় বাসিন্দা বৈদ্যনাথ রায় বলেন, গাছ জীবন দান করে সেইটা সবার জানা, অথচ রাতের অন্ধকারে সেই জীবনদায়ী গাছকেই কেটে ফেলা হচ্ছে। এই ঘটনায় এখনো কেউ ধরা পড়েনি। জেলা পরিষদের উচিৎ গ্রাম পঞ্চায়েতের উপর নজরদারি বাড়ানো। গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান ফনিন্দ্রনাথ রায় বলেন, “কিছু সমাজ বিরোধী রাতের অন্ধকারে গাছ কাটার কাজ করছে। যারা এই ধরনের কাজ করে তারা সাধারণত কোন দলের হয়না। এই গাছ কাটার বিষয়টি আমি বনদফতর ও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। থানাতেও এই বিষয় সম্পর্কে আমরা জানিয়েছি”। ইভিএম নিউজ   

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর