কক্ষে

ব্যুরো নিউজ, ১৭ ডিসেম্বর: অধিবেশন কক্ষে ফের উত্তেজনা

পুরসভার অধিবেশন কক্ষে ফের উত্তেজনা। এবার বসার জায়গা নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি!

ভারত বনাম দঃ আফ্রিকা- অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষায় ভারতীয় ক্রিকেট টিম

বিজেপি কাউন্সিলর মীনা দেবী পুরোহিতের জায়গায় বসতে যান তৃণমূল কাউন্সিলর শামসুজ্জামান আনসারী। সেই নিয়েই উত্তেজনাবাদ বিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েন তৃণমূল বিজেপি কাউন্সিলররা। এর আগে কলকাতা পুরসভার অধিবেশনে হাতাহাতি হয়েছে বলেও অভিযোগ। এদিনের জল  অবশ্য হাতাহাতি, ধস্তাধস্তা পর্যন্ত গড়ায়নি। চেয়ারপারসন ও মুখ্য সচেতকের ভূমিকায় শেষ পর্যন্ত বাকবিতান্ডাতেই সীমাবদ্ধ থাকে অধিবেশনের উত্তেজনা।

উত্তপ্ত কলকাতা পুরসভার মাসিক অধিবেশন। চেয়ার নিয়ে বিতর্কে জড়ালেন তৃণমূল এবং বিজেপি কাউন্সিলাররা। পরে অবশ্য পুরসভার চেয়ারম্যান মালা রায়ের হস্তক্ষেপে শান্ত হয় সভাকক্ষ।

শনিবার পুরসভার মাসিক অধিবেশন চলছিল। অধিবেশনের মাঝপথে সভাকক্ষে প্রবেশ করেন ১৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার সামসুজ্জামান আনসারি। সেই সময় নিজের চেয়ারে উপস্থিত ছিলেন না বিজেপির কাউন্সিলার মিনাদেবী পুরোহিত। প্রথম সারিতেই মিনাদেবীর বরাদ্দ চেয়ার খালি দেখে বসতে যান সামসুজ্জামান। সেই চেয়ারে রাখা মীনাদেবীর ডায়েরি সহ যাবতীয় নথি সামসুজ্জামান অন্য আসনে সরিয়ে দেন বলে অভিযোগ। সেই সময় বিজেপির অন্য দুই কাউন্সিলার সজল ঘোষ এবং বিজয় ওঝা তাঁকে বারবার বারণ করলেও তিনি তা কানে তোলেননি বলে অভিযোগ। এই পরিস্থিতিতে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে অধিবেশন কক্ষ।

ঘটনায় মেয়র ফিরহাদ হাকিমের ‘সাফাই’, ইচ্ছাকৃতভাবে কেউ কিছু করেনি। সামসুজ্জামান আনসারি বয়স্ক মানুষ। উনি চেয়ারটা খালি দেখে বসতে গিয়েছিলেন। কিছু জিনিসপত্র সরিয়ে রেখেছেন। এটা নিয়ে হই -হই করার কোনও প্রয়োজন নেই। বারণ শুনে উনি পরে অন্য জায়গায় বসেছেন। বিরোধীরা এত নগণ্য হয়ে গিয়েছে, যে কোনটা কার চেয়ার বোঝা যায় না। তাই উনি ভুল করে বসতে গিয়েছিলেন। ইভিএম নিউজ

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর