নিরাপত্তা

ব্যুরো নিউজ, ১৪ ডিসেম্বর: নিরাপত্তা বাড়ছে রাজ্য বিধানসভাতে 

সংসদে বুধবারের ঘটে যাওয়া অপ্রীতিকর ঘটনার পরেই পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভাতেও বাড়ছে নজরদারি। রাজ্য বিধানসভার যখন অধিবেশন শুরু হয় তখন সাধারন ভিজিটরেরা আসেন, তেমনি বিধায়কদের গাড়িতেও অনেকে বিধানসভা ভবনে ঢোকেন। তাঁদের কাউকেই সেভাবে এতদিন তল্লাশি করা হতো না। বরং নেতা মন্ত্রীদের সাথে আসা লোকজনকে একটু সন্দেহের চোখেই দেখত বিধানসভার নিরাপত্তারক্ষীরা। লালবাজারের পদস্ত পুলিশ কর্তারা বিধানসভা চত্বরে রক্ষী মোতায়েন করেন। বিধানসভার গেট ছাড়াও ভবনের মধ্যে ও প্রাঙ্গনে নজর রাখে পুলিশ। সেখানে সিসি ক্যামেরা গুলির মাধ্যমেও নজর রাখা হয়।

গতকাল সংসদে স্মোক ক্যান নিয়ে যেভাবে দুজন ভিজিটর সাংসদ দের চেয়ারের দিকে লাফিয়ে পরেন ও স্প্রে করতে থাকেন সে নিয়ে ব্যাপক হইচই শুরু হয়েছে সংসদ ভবনে। বিরোধী সাংসদেরা কাঠগড়ায় দাড় করিয়েছেন মোদী- শাহ কে। তৃনমূল সাংসদেরা বুধবার ঘটনার পর থেকেই সোচ্চার। কড়া সমালোচনা করেছেন সাংসদ কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায়। এই যাত্রায় সাংসদরাই দুই হানাদারের ঘাড় চেপে স্প্রে ক্যান কেড়ে নেন। তাঁদের তুলে দেওয়া হয় পুলিশের হাতে।

নগরপালকে হাই কোর্টের তলব

রাজ্য বিধানসভাতেও নিরাপত্তার বিষয়ে এবার নতুন করে ভাবনা শুরু হয়েছে। চিন্তার ভাঁজ স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় ও লালবাজারের পুলিশ কর্তাদের কপালে। ভিজিটর ও মন্ত্রী ও বিধায়কদের সঙ্গে আসা মানুষজনদের এবার আরও বেশি তল্লাশি করা হবে। বাড়ানো হবে নিরাপত্তারক্ষীর সংখ্যা। গত শীতকালীন অধিবেশনে তৃনমূল- বিজেপির বাকযুদ্ধে উত্তপ্ত হয় বিধানসভা চত্বর। সেই সময় আরও বেশি পুলিশ মোতায়েন করা হয়। কড়া নিয়ম কানুন করা হয় ইলেকট্রনিক মিডিয়ার জন্য। বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর ঢোকার গেট ও তাঁর দফতরের যাওয়ার পথের দুপাশে যে পুলিশ মোতায়েন থাকে সেখানেও আরও নিরাপত্তা নিশ্ছিদ্র করার উদ্যোগ নিচ্ছে পুলিশ। ইভিএম নিউজ 

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর