ব্যুরো নিউজ, ১৭ নভেম্বর: কমেছে খুচরো মূল্যবৃদ্ধির হার!]
সেপ্টেম্বরের পরে অক্টোবরেও দেশে আরও কমেছে খুচরো মূল্যবৃদ্ধির হার। সম্প্রতি সরকারি পরিসংখ্যানে এমনটাই বলা হয়েছে।
লক্ষ্য কন্ঠে গীতা পাঠ কর্মসূচিতে প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানাতে দিল্লীর পথে সুকান্ত
চলতি মাসে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রতিবেদনেও এ কথাই উল্লেখ করা হয়েছে। তবে সেই সঙ্গে দাবি, এখনও কঠিন সময় থেকে বার হয়ে আসা যায়নি। তবে খুচরো মূল্যবৃদ্ধি মাথা নামিয়ে খরচের বোঝা কমিয়েছে। তবে তাকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনার লক্ষ্যে এখনও অনেকটা পথ যাওয়া বাকি। তবুও ২০২২-২৩ সালের গড় মূল্যবৃদ্ধি ৬.৭% ও গত জুলাই-অগস্টের ৭.১ শতাংশের নিরিখে গত সেপ্টেম্বরে তার ৫ শতাংশে এবং অক্টোবরে ৪.৯% শতাংশে নেমে এসেছে। যা খানিকটা হলেও স্বস্তির।
সাধারণ মানুষের অভিযোগ, বাজারে কিছু খাদ্যপণ্যের দাম কখনও কখনও একটু নামলেও পরক্ষণেই ফের চড়ছে দাম। বিশেষ করে আলু, পেঁয়াজ। কলকাতার বাজারে বৃহস্পতিবার এক কেজি আলু্র দাম ছিল ২৫ টাকা। পেঁয়াজের দাম ৬০ টাকা।
তাঁদের দাবি, ব্যাগ হাতে বাজারমুখো হওয়া এখনও যথেষ্ট বিড়ম্বনার। কারণ বাজার মূল্য আকাশ ছোওয়া। এদিকে রান্নার গ্যাস ২০০ টাকা কমলেও তা রয়েছে হাজার টাকার কাছাকাছি। পাশাপাশি বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় নানা পণ্যের দামও চড়া।
খাদ্যপণ্যের মূল্য ব্রিদ্ধিতে রাশ টানতে বদ্ধ পরিকর মোদী সরকার। পেঁয়াজ থেকে চাল, গম সব কিছুরই জোগান বাড়ানোর চেষ্টা করছে। কখনও রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা বসিয়েছে, তো আবার কখনও আমদানি শুল্ক ছেঁটে বা রফতানি শুল্ক বাড়িয়ে, সরকারি মজুত থেকে খোলা বাজারে সস্তায় বিক্রি করা হচ্ছে চাল, গম, পেঁয়াজ, টোম্যাটোর মতো খাদ্যপণ্য।
বৃহস্পতিবার খাদ্য মন্ত্রক জানিয়েছে, এই দফায় মজুত ভান্ডার থেকে ২.৮৪ লক্ষ টন গম ও ৫৮৩০ টন চাল খোলা বাজারে ছাড়া হয়েছে। সংবাদ মাধ্যমের সাহায্য নিয়ে লেখা। ইভিএম নিউজ