ব্যুরো নিউজ, ১৬ মে : যতই চেষ্টা করছেন না কেন মিটারের কাঁটা যেনো তরতরিয়ে বেড়েই চলেছে? কিছুতেই কমছে না বিলের পরিমাণ? আর চিন্তা নেই! আপনি যদি এই নিয়মগুলি মেনে চলেন তবে আজ থেকেই বাঁচাতে পারবেন বিদ্যুৎ বিলে টাকার পরিমাণ। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক বিদ্যুৎ বিল কমানোর নিয়মাবলী।
বালি পাচার রুখতে গিয়ে ফের আক্রান্ত সরকারী আধিকারিকরা
কীভাবে কমাবেন বিদ্যুৎ বিল?
১. মোবাইল চার্জার থেকে খোলার পর অবশ্যই সুইচ বন্ধ করতে হবে।
২. বেশিরভাগ সময় এসি রিমোট দিয়ে বন্ধ করার পর সুইচ বন্ধ করি না। এতেও কিছুটা অতিরিক্ত ইউনিট পোড়ে।
৩. ব্যবহার করুন সিএফএল বা এলইডি লাইট। এসব লাইটের আলোয় ফিলামেন্টের তুলনায় সার্কিট ব্যবহার হওয়ায় বিদ্যুতের খরচ কমে।
৪. যে কোনও বৈদ্যুতিক যন্ত্র কেনার সময় স্টার রেটিংয়ে ভরসা রাখুন। কোনও যন্ত্রের স্টার রেটিং বেশি হলে তার ইউনিট বাঁচানোর ক্ষমতাও ততোধিক।
৫. পুরনো তার, পুরনো যন্ত্র ব্যবহারে বিদ্যুৎ বিল বাড়ে। তাই দশ-পনেরো বছরের পুরনো যন্ত্র বা তার ব্যবহার না করে আধুনিক যন্ত্র ব্যবহার করুন।
৬. ঘন ঘন এসি চালু ও বন্ধ করবেন না। চালিয়ে কিছুক্ষণ পর বন্ধ করাই নিয়ম।
৭. রোদ পড়ে এমন জায়গায় এসির আউটলেট না রেখে অনেকে মাথার উপরে একটি শেড করে দেন। এটিও ভুল ধারণা। এসি মেশিন রোদ-বৃষ্টির হাত থেকে বাঁচাতে ঢেকে রাখলে তাতে মেশিন খারাপ হয় তাড়াতাড়ি।
৮. এসির তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রির নীচে নামাবেন না। তাতে বেশি ইউনিট খরচ হয়।
৯. দিনে এক ঘণ্টা করে বন্ধ রাখুন ফ্রিজ। যন্ত্রও বিশ্রাম পাবে, বিদ্যুৎও বাঁচবে।