ব্যুরো নিউজ, ৬ এপ্রিল: আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বীরভূম লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী রায়। এবার তাকে ঘিরেও স্থানীয়দের একাধিক অভাব- অভিযোগ।
নির্বাচনী প্রচারে কড়া হুঁশিয়ারি যোগী আদিত্যনাথের
গতকাল, শুক্রবার বারুইপুর পূর্ব বিধানসভার বৃন্দাখালি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার দমদমা মাছপুকুর,ঘাটকান্দায় নির্বাচনী প্রচারে যান যাদবপুর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষ। হুডখোলা লাল জিপের উপরেই ছিলেন সায়নী। আর সেখানে গিয়ে ফের বিক্ষোভের মুখে পড়েন সায়নী। টাকফাটা রোদ মাথায় নিয়েই চালাচ্ছেন প্রচার। তার তাকে ঘিরে ভিড়ও সাধারণ মানুষের। সকলের সঙ্গে কথা বলছেন। হাত মেলাচ্ছেন। আর এমনই কয়েকজন মহিলাকে কাছে আসতে বলার পরই একাধিক অভিযোগের মুখে পড়েন সায়নী ঘোষ। তারা রাস্তা, জল নিয়ে একাধিক সমস্যার কথা জানান। অভিযোগ, কিছু হল না রাস্তা ঘাটের। বর্ষাকালে এই রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়া যায় না। জলের কল নেই। ফলে এই গরমে তাদের জলকষ্টও চরমে। তবে তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষ আগামী দিনে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেন।
সিঙ্গুরের ‘গরুর রচনা’র ব্যাখ্যা দিলেন খোদ রচনা ব্যানার্জী
তেমনই আজ মহম্মদবাজার ব্লকের পুরাতন গ্রাম, লাউজোড়া-সহ একাধিক জায়গায় নির্বাচনী প্রচারে যান শতাব্দী রায়। আর সেখানেও ঠিক একই চিত্র উঠে আসে সামনে। সেখানে পৌঁছতেই এলাকাবাসী একাধিক অভিযোগ জানান। রাস্তা- ঘাট সহ নানাব সরকারি সুবিধা থেকে তারা বঞ্চিত। কেবল দলের কর্মীরাই সেই সব সুবিধা পেয়েছেন। এমনই অভিযোগ উঠে আসে সামনে। অনেকে আবার রাস্তার বেহাল অবস্থা নিয়ে ক্ষোভ উগড়ে দেন। সেখানে রাস্তার অবস্থা এতটাই খারাপ যে বর্ষাকালে চলা ফেরা করাই দুষ্কর হয়ে ওঠে।
প্রচারে নেমে ফের গ্রামবাসীদের ক্ষোভের মুখে সায়নী! অভিযোগ, নেই জল-রাস্তা
অনেকে আবার সেখানকার জল কষ্টের কথা তুলে ধরেন নেত্রীর কাছে। জানান, জলের পাইপ লাইন নেই। জলের খুবই কষ্ট। এমনকি চাষের জন্যও জলের দাবি জানান তারা।