ব্যুরো নিউজ,২৪ আগস্ট:আর জি কর হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে খুন এবং ধর্ষণের ঘটনা ঘটে যাওয়ার পরে তার বাবা-মাকে প্রথমে জানানো হয়েছিল, তাদের মেয়ে আত্মহত্যা করেছেন। কিন্তু কি কারণে আত্মহত্যার কথা বলা হয়েছিল? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে সুপ্রিম কোর্ট। ফোনের ওপার থেকে মেয়ের মৃত্যু সংবাদ শোনার পরেই নির্যাতিতার বাবা-মা আঁচ করতে পেরেছিলেন, এক ভয়ঙ্কর ষড়যন্ত্রের বিষয়।
RG Kar case:ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা? এবার সুপ্রিম নজরে এক মহিলা, কে তিনি?
কি বলেছেন নির্যাতিতার বাবা-মা?
চোখের সমস্যাকে ঢাল করে ED-র চোখে ধুলো?
আরজি করে নির্যাতিতা চিকিৎসকের মা বলেন, আমরা বাড়িতে থেকেই বিষয়টা বুঝতে পেরেছিলাম। মনে হচ্ছে ওরা কিছু চেপে দিতে চাইছে। আমরা যখন গাড়িতে ছিলাম তখনই ওদের গলার টোনে বুঝেছিলাম। নির্যাতিতার বাবার কথায়, কাউকে একটা মৃত্যু সংবাদ দেওয়ার আগে যে ধরনের গলার স্বর থাকে, সেই স্বরটাতেই বোঝা যাচ্ছে। নির্যাতিতা চিকিৎসকের বাবা-মার কথায়, প্রথমে পুলিশের উপর আশ্বাস ছিল। কিন্তু সেই আশ্বাস উঠে গিয়েছে।
ক্ষমা চাইতে হবে ‘মমতার সিব্বলকে’,ক্ষুব্ধ সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন
পরবর্তীতে মনে হচ্ছে ব্যাপারটা পুরো গুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখন সিবিআই এর উপর আস্থা রয়েছে বলে জানান নির্যাতিতার বাবা-মা। তার মা বলেন, একটা করে দিন যাচ্ছে, আর আমরা যেন হেরে যাচ্ছি,মনে হচ্ছে…. বলতে বলতেই কেঁদে ফেলেন তিনি। আন্দোলনকারী ছাত্রদের পাশে থাকার কথা জানিয়েছেন নির্যাতিতার মা। তাদের কথায়, ফোন পাওয়ার পর যখন গাড়িতে করে হাসপাতালের উদ্দেশ্যে তারা রওনা দিয়েছিলেন, তখনই ফোনের ওপ্রান্তে থাকা ব্যক্তির গলার টোনেই অন্যরকম আঁচ করতে পেরেছিলেন তারা।