ব্যুরো নিউজ, ৫ অক্টোবর :পুজোর সময় বাঙালিদের মধ্যে ঘুরতে যাওয়ার হিড়িক শুরু হয়। আর এ সময় ট্রেনের মতো বাহনই হয় অনেকের পছন্দ। এবারের পুজোয় ট্রেনের খাবারের মেন্যুতে এসেছে চমক। রাজধানী, বন্দে ভারত, দুরন্ত এবং শতাব্দী এক্সপ্রেসে এবার পাওয়া যাবে।
দুই সন্তানের মা হয়ে কমিয়েছেন ওজন অভিনেত্রী শুভশ্রী
মেনুতে বড় চমক
বাঙালির চিরকালীন পছন্দ মাছের কালিয়া, সরষে ইলিশ এবং মোরগ পোলাও। আইআরসিটিসির পূর্বাঞ্চলের এজিএম (ক্যাটারিং) কৌশিক বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, এ ছাড়া কড়াইশুটির কচুরি, ছোলার ডাল এবং সন্দেশের মতো নানা ঐতিহ্যবাহী খাবারও থাকছে। নিরামিষ থালিতে থাকবে বাসন্তী পোলাও, লুচি, আলু বা বেগুন ভাজা, ভাজা মুগের ডাল, দই-পটল, ছানার ডালনা কিংবা নবরত্নকারি।
চাপ বাড়ছে কলকাতা পুলিশের প্রাক্তন কমিশনারে বিনীতের ওপর
অষ্টমী উপলক্ষে বিশেষ প্ল্যাটারে থাকবে মালাই কোফতা, আলু-পনির, মটরশুটির তরকারি, চাটনি, পাঁপড়, রাজভোগ এবং মিষ্টির বিশেষ আয়োজন। হাওড়া ও শিয়ালদার মতো বড় স্টেশনগুলির ফুড প্লাজাতেও মিলবে এই খাবারগুলো।
শুধু বাইরে ঘুরতে যাওয়ার জন্যই নয়, অনেকেই বাংলার মাটিতে থেকেই পুজোর আনন্দ উপভোগ করতে পছন্দ করেন। এই কারণে শহরতলি এবং দূরের জেলা থেকেও অনেকেই কলকাতায় আসেন বড় বড় পুজো দেখতে। যাত্রীদের কথা মাথায় রেখে শিয়ালদা থেকে চালু হচ্ছে বিশেষ লোকাল ট্রেন পরিষেবা। ষষ্ঠী থেকে দশমী পর্যন্ত শিয়ালদা ডিভিশনে মোট ২০টি পুজো স্পেশাল লোকাল ট্রেন চালানো হবে। এর মধ্যে ১৮টি ট্রেন চলবে রাতে।
ধর্মতলায় জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে নাটকীয়তা
শিয়ালদা-রানাঘাট লাইনে ষষ্ঠী থেকে পুজোর দিনগুলিতে রাত ১২টা ৪০ মিনিটে বিশেষ ট্রেন ছাড়বে শিয়ালদা থেকে, যা রাত ২টো ৩০ মিনিটে রানাঘাটে পৌঁছাবে। এছাড়া, রানাঘাট থেকে শিয়ালদাগামী ট্রেন রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে ছাড়বে। কল্যাণী লাইনে ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ রুটেও বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।