ব্যুরো নিউজ ১০ অক্টোবর : কলকাতার ধর্মতলার মোড় বুধবার বিকেলে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে ছিল বাস, তেলের ট্যাঙ্কার এবং অনেক ছোট গাড়ি। গাড়ির চালকেরা গাড়ি থেকে নেমে রাস্তার মধ্যে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ করতে শুরু করেন। এ কারণে গাড়িগুলি এক ইঞ্চিও নড়তে পারছিল না। চাঁদনি চক এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে, কারণ সেখানে পুলিশ এবং জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়েছিল।
মিঠুন চক্রবর্তীর স্মরণীয় দিন ‘শাস্ত্রী’ মুক্তি ও দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার
গাড়িচালকদের অভিযোগ
পুলিশ ইচ্ছাকৃতভাবে যানজট তৈরি করেছে। তাদের দাবি, পুলিশ গাড়ির চাবি কেড়ে নিয়ে যানজট সৃষ্টি করেছে। পুলিশকে ঘিরে গাড়িচালকেরা বিক্ষোভ দেখান, কিন্তু পুলিশের পক্ষ থেকে এই অভিযোগ সম্পর্কে কোনো সরকারি বক্তব্য আসেনি।মঙ্গলবার, জুনিয়র ডাক্তারদের ‘অভয়া পরিক্রমা’ কর্মসূচির মিনিডোর আটকানোর পর, পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এই ঘটনার পর সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ স্তব্ধ হয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত আন্দোলনকারীরা মিনিডোরটি উদ্ধার করে ধর্মতলার অনশন মঞ্চের দিকে মিছিল করতে থাকেন।ঠিক তখনই দেখা যায়, ধর্মতলার চার মাথার মোড় অবরুদ্ধ হয়ে আছে। গাড়ি চালকরা ক্ষোভ প্রকাশ করতে থাকেন, এবং অনেকেই গাড়ির চাবি হারানোর অভিযোগ করেন। তারা মনে করেন, পুলিশ উদ্দেশ্যমূলকভাবে তাদের মিছিলকে বাধা দিতে এই যানজট সৃষ্টি করেছে।
নেপালে পর্বতারোহণে মর্মান্তিক দুর্ঘটনাঃ রাশিয়ার ৫ অভিযাত্রীর মৃত্যু
জুনিয়র ডাক্তাররা বলছেন, পুলিশের এই কৌশল সাধারণ মানুষের মধ্যে তাঁদের মিছিলের বিরুদ্ধে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করার লক্ষ্যে নেওয়া হয়েছে। তবে পুলিশি বাধা সত্ত্বেও, আন্দোলনকারীরা নিজেদের কর্মসূচি চালিয়ে যেতে সক্ষম হন এবং অনশন মঞ্চে পৌঁছান।