ব্যুরো নিউজ,৪ সেপ্টেম্বর: চলতি বছরে অর্থাৎ ২০২৪ সালে সন্দীপ ঘোষ কে শিয়ালদহ আদালত থেকে ক্লিন চিট দওয়া হয়েছিল। আর্থিক দুর্নীতি সহ বিভিন্ন খাতে টাকা এবং স্কুটিনি না করে সেই টাকা অন্য খাতে বরাদ্দ করা এই সমস্ত অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও সন্দীপ ঘোষকে ক্লিন চিট দিয়েছিল শিয়ালদহ আদালত। গত মার্চ মাসে টালা থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল আর জি কর হাসপাতালের তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে। তারপরেও সন্দীপ ঘোষের কোন দোষ প্রমাণিত হয়নি টালা থানায়।
মমতার বিড়ম্বনা বাড়িয়ে বিদ্রোহী বার্তা!রাত দখল করো…এক্স হ্যান্ডেলে সুখেন্দু
টেন্ডার না দেখে তৃণমূলের নেতাদের হাসপাতালের জায়গা পাইয়ে দিয়েছিল সন্দীপ
কোন দোষ খুঁজে না পাওয়ার কারণে সন্দীপ কে ক্লিনচিট দেওয়া হয়েছিল। জানা যাচ্ছে তাপস চন্দ্র পাল নামে একজন ব্যক্তি প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে সি আর পি সির বিভিন্ন ধারাতে অভিযোগ দায়ের করেন টালা থানায়। তিনি অভিযোগ করেছিলেন হাসপাতালের ভেতরের সরকারি জায়গায় টেন্ডার না দেখে তৃণমূলের তাবড় তাবড় নেতাদের পাইয়ে দিয়েছিল সন্দীপ ঘোষ। কিন্তু সেই অভিযোগ মিথ্যা বলে প্রমাণিত হয় এবং শিয়ালদহ আদালত সন্দীপ ঘোষকে ক্লিন চিট দেয়।
বিরূপাক্ষর দাদাগিরি!কাকদ্বীপে পা দিলেই হিসাব! ফুঁসছেন ডাক্তাররা
তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ কিভাবে এত অভিযোগ সত্ত্বেও ক্লিনচিট পেয়েছিল সেই নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। পাশাপাশি সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে এত অভিযোগ থাকার সত্ত্বেও কেন তাকে রক্ষা করা হচ্ছে? সন্দীপ ঘোষকে যারা ক্লিন চিট দিয়েছিলেন তাদেরকেও তদন্তের আওতায় আনা হোক এমনটাও প্রশ্ন উঠেছে। এত অভিযোগ সত্ত্বেও তাকে ক্লিনচিত দেওয়ার কারণ কি উপমহল থেকে কোন চাপ? কি এমন কারণ আছে যার জন্য সন্দীপ ঘোষ বারবার ছাড়া পেয়ে গেছেন? রাজ্য সরকার সন্দীপকে কেন সুনজরে রেখেছেন কেন এরকম বহু প্রশ্ন মানুষের মনে।