ব্যুরো নিউজ, ২৩ জুলাই: কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকারের গুরুত্বপূর্ণ শরিক অন্ধপ্রদেশের টিডিপি এবং বিহারের জেডিইউ। আর সেই সুযোগে জেডিইউ এর তরফে বাদল অধিবেশনের শুরুতেই বিহার রাজ্যকে বিশেষ আর্থিক প্যাকেজের সুবিধা দেওয়ার দাবি জানানো প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী পংকজ চৌধুরী সংসদে জানান, কোনো রাজ্যকে এইভাবে বিশেষ সুবিধা দেওয়া যায় না। তার জন্য কিছু নিয়মাবলী রয়েছে। রাজ্যের স্পেশাল স্ট্যাটাস চেয়ে বিহার মন্ত্রিসভা একটি বিশেষ প্রস্তাবও পাস করেছে। সুত্র মারফত এমনটাই জানা গিয়েছে।
মোদির নেতৃত্বে কেন্দ্রে চলছে সরকার, ক্ষেপে গিয়ে চন্দ্রবাবু আর নীতীশকে বেলাগাম আক্রমণ মমতার
কী নিয়ম জানালো কেন্দ্র?
কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, কোনো রাজ্যকে স্পেশাল ক্যাটাগরিতে রাখতে গেলে এনডিসির নির্ধারিত কিছু নিয়ম পূরণ করতে হয়। সেই রাজ্য জনজাতি অধ্যুষিত হতে হবে, পার্বত্য এলাকা হতে হবে, লোক সংখ্যা কম হতে হবে। অর্থনৈতিক এবং পরিকাঠামোগত দিক থেকে পিছিয়ে পড়া হলেই তাহলে স্পেশাল স্ট্যাটাস দেওয়া সম্ভব হয়। আর এই খবর জানার পরে বিহারে মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার এর পদত্যাগের দাবি তুলেছে লালু প্রসাদের আরজেডি।
ধর্মতলায় যাওয়ার পথে বাস থামিয়ে ভোজপুরী গানে সেকী নাচ তৃণমূল কর্মীদের, প্রশ্ন করতেই যা বললেন..
সংসদের অধিবেশন শুরুর আগেই বিজেডি, জেডিইউ বিহার, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং ওড়িশার জন্য স্পেশাল স্ট্যাটাসের সুবিধা দাবি করে। সেই প্রসঙ্গেই কেন্দ্রের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, তা দেওয়া সম্ভব নয়। এই প্রসঙ্গে কংগ্রেসের জয়রাম রমেশ বলেন, আশ্চর্য লাগছে এর পরেও টিডিপিকে কিছুই বলতে শোনা যাচ্ছে না। বিরোধী জোটের তরফে মনে করা হয়েছিল, শরিক নির্ভর সরকার চালাতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি তাদের যেকোনো দাবি মেনে নিতে পারেন। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল সে গুড়ে বালি।