ব্যুরো নিউজ, ১৮ জানুয়ারি: তৃণমূল জমানায় কতো চাকরি? জানতে চায় মমতার সরকার
রাজ্যে ২০১১ সালে ক্ষমতায় আসার পর এ পর্যন্ত কতো বেকার যুবক- যুবতীরা চাকরি পেয়েছে সেই সংখ্যা জানতে চায় রাজ্য সরকার। রাজ্যে পুলিশ, স্কুল কলেজ শিক্ষক, অশিক্ষক কর্মী ও অন্যান্য রাজ্য সরকারি সংস্থায় কয়েক লক্ষ পদ ফাকা পরে আছে। এই প্রশ্ন তুলেই বিরোধীরা টানা প্রচার চালিয়ে আসছে।
এসএসসি- এর মিডলম্যান প্রসন্ন। ৪৫০ টি সম্পত্তির হদিশ
মুখ্যমন্ত্রী সপ্তাহের শুরুতেই এই অভিযোগে জবাব দেওয়ার হুশিয়ারি দিয়েছিলেন। আর বুধবার মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ অনুসারে রাজ্যের মুখ্য সচিব বি পি গোপালিকা জানান, রাজ্য সরকারের সমস্ত বিভাগীয় প্রধানদের সবিস্তারে জানাতে হবে কতো নিয়োগ হয়েছে।
২০২৩ সালের ৩১ দিসেম্বের পর্যন্ত ওই নিয়োগ তালিকা দিতে হবে। দিতে হবে সরকারী নির্দিষ্ট ইমেলে। এর মধ্যে রয়েছে গ্রুপ এ, গ্রুপ বি, ও গ্রুপ সি ও ডি তে গত ১২ বছরে নিয়োগের সংখ্যা জানতে চান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জানাতে হবে, চুক্তিভিত্তিক নিযুক্ত কর্মীদের সংখ্যা।
মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, রাজ্যের এমএসএমই তে প্রায় ১ কোটি ১৫ লক্ষ মানুষ চাকরি পেয়েছে। কেন্দ্রের মোদী সরকারকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন কেন্দ্রীয় সরকারী চাকরির ক্ষেত্রে ৪০ শতাংশ নিয়োগ কমেছে। আর রাজ্যে ৪০ শতাংশ দারিদ্র কমেছে। সরকারী কর্মচারী পরিষদের প্রাক্তন সভাপতি মনোজ চক্রবর্তী জানান, রাজ্যের স্থায়ী সরকারী চাকরি হচ্ছে না। চুক্তি ভিত্তিক কর্মী দিয়ে কাজ চালানো হচ্ছে। ইভিএম নিউজ