উত্তর

ব্যুরো নিউজ, ১৪ ডিসেম্বর: উত্তর নয়, দক্ষিণবঙ্গেই বাজিমাত! এখানেই সুপারহিট ক্রিসমাস সেলিব্রেশন

উত্তরবঙ্গের ট্রেনের টিকিট ফুল! তবে মন খারাপ না করে দক্ষিণবঙ্গেই করতে পারেন ক্রিসমাস অথবা নিউ ইয়ার সেলিব্রেশন। আসুন জেনে নেওয়া যাক দক্ষিণবঙ্গের সেরকমই কিছু জায়গা...
চাষির দুয়ারে চাষি কথা নিয়ে কটাক্ষ পদ্ম শিবিরের

শীতের মরশুমে ঘরে বসে কাটাতে চান না কেউই। এই অবস্থায় কোথায় যাবেন?
 

আগরহাটি: শীতকালে অনেকেই সুন্দরবনে যেতে পছন্দ করেন। তবে সুন্দরবন যেতে না চাইলে যেতে পারেন আগরহাটি। ক্যানিংয়ের খুব কাছেই অবস্থিত এই পর্যটন কেন্দ্র। বিদ্যাধরী, ইছামতি নদীর পাড়ে বসে শীতের আমেজ উপভোগ করতে পারেন আগরহাটিতে। এখানে থাকার জন্য ছোট-বড় একাধিক রিসোর্ট রয়েছে। রয়েছে মাছ ধরার সুবিধাও। যাঁরা লং ড্রাইভে যেতে ভালবাসেন, তাঁরাও চার চাকা নিয়ে বেরিয়ে পড়তে পারেন আগরহাটির উদ্দেশে। কলকাতা থেকে ৬৫ কিলোমিটারের রাস্তা, সময় লাগবে প্রায় ঘণ্টা দেড়েক।

বাঁকিপুট: মন্দারমণি, দিঘা তো অনেক হল, তাই স্বাদ বদলাতে যেতে পারেন বাঁকিপুট। পূর্ব মেদিনীপুরে অবস্থিত বাঁকিপুটে খুব বেশি পর্যটকদের ভিড় হয় না। এখানকার সমুদ্র সৈকত শান্ত, শান্ত ঝাউবন আর ঝিঁ ঝিঁ ডাক। এমনকি বাঁকিপুটের সমুদ্র সৈকতে  দেখা মিলতে পারে লাল কাঁকড়ার। জোয়ারের সময় সমুদ্রের জল ফুলে ফেঁপে ওঠে। তখন সমুদ্র স্নানও সারতে পারেন এখানে। কাছেই রয়েছে জনপুট নামের আরও একটি সমুদ্র সৈকত। এছাড়াও এখান থেকে ঘুরতে যেতে পারেন দরিয়াপুরের বাতিঘর, কপালকুন্ডলা মন্দির ও পেটুয়াঘাটের মৎস্যবন্দর।

দুয়ারসিনি: পুরুলিয়া তো গিয়েছেন! কিন্তু কখনও দুয়ারসিনিতে থেকেছেন কি? লোয়ার ড্যাম, আপার ড্যাম এই সবই পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। দুয়ারসিনি পুরুলিয়ার সেই চেনা ছবিটার থেকে কিছু আলাদা। ছোট ছোট পাহাড় আর শাল-শিমুল-পিয়ালের বনে ঘেরা দুয়ারসিনি। দুয়ারসিনির ভিউ পয়েন্টে উঠে আপনি সবুজে ঘেরা পুরুলিয়ার মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন। দেখতে পাবেন, কীভাবে সবুজের বুক চিরে বয়ে চলেছে সাতগুড়ুম। দুয়ারসিনি থেকে খুব কাছেই হাতিবাড়ি, হাড়গাড়া জঙ্গল, টটকো জলাধার, রাইকা পাহাড়। চাইলে সেখানেও ঘুরে নিতে পারেন। ইভিএম নিউজ

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর