কোর্টে

ব্যুরো নিউজ, ১৪ ডিসেম্বর: নগরপালকে হাই কোর্টের তলব

সুচরিতা বন্দ্যোপাধ্যায় নামে এক মহিলা খোরপোশ চেয়ে মামলা করেছিলেন আলিপুর আদালতে। আলিপুর আদালত তাঁর স্বামীকে মাসিক ৫০ হাজার টাকা খোরপোশ দেওয়ার নির্দেশ দেয়। কিন্তু সেই নির্দেশ পালন না করায় ২০১৬ সালে সুচরিতার স্বামীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে আদালত। পুলিশ সেই পরোয়ানা কার্যকর করেনি। এরপর কেটে গিয়েছে দীর্ঘ ৭ বছর। কিন্তু এই ৭ বছরেও গ্রেফতারি পরোয়ানা কার্যকর করতে পারেননি বিধান নগর থানার পুলিশ। তাঁদের তদন্তের সক্রিয়তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

তাই এই গাফিলতির কারন জানাতে এবার কলকাতা হাইকোর্টে সশরীরে হাজিরা দিতে হবে বিধাননগরের নগরপালকে। এমনই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাই কোর্ট। প্রসঙ্গত, বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাই চট্টোপাধ্যায় নির্দেশ দেন আগামী সোমবার নগরপালকে কোর্টে হাজির হয়ে পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার ব্যাখ্যা দিতে হবে। ইতিমধ্যে সুচরিতার স্বামী বিদেশে চলে গেছেন। অভিযোগ, সেই তথ্য জানার পরে পুলিশ অভিবাসন দফতরে দায়সারা একটি চিঠি পাঠিয়ে থেমে থাকে। কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি তারা। এর পরেই সুচরিতা মামলা করেন। তাঁর আইনজীবী সাবির আহমেদ জানান, পুলিশ কোনও কাজ করেনি। অথচ, আইন অনুযায়ী তাদের পদক্ষেপ নেওয়া উচিৎ ছিল।

হকের দাবিতে হাইকোর্টে DA আন্দোলনকারীরা

পুলিশের এই গাফিলতি নিয়েই বিধাননগরের নগরপালের কাছে রিপোর্ট চেয়েছিলেন বিচারপতি চট্টোপাধ্যায়। বুধবার সেই রিপোর্ট জমা পড়ে। তবে নগরপালের ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হতে পারেনি কোর্ট। তাই সোমবার তাঁকে কোর্টে হাজিরা দিতে বলেন বিচারপতি চট্টোপাধ্যায়। ইভিএম নিউজ 

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর