বৃদ্ধি

ব্যুরো নিউজ, ২৩ নভেম্বর: দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি| রবি ফসল চাষে চাষীদের কপালে চিন্তার ভাঁজ

ইলামবাজার ব্লকের জয়দেব কেন্দুলী অঞ্চলের সমস্ত চাষীরা ফ্লাট অর্থাৎ নদীর বেল্টের এরিয়ার মধ্যেই চাষ আবাদ করে। এখন ভরপুর রবি চাষের সময়। আলু, সরিষা, যব, গম, ইত্যাদি চাষ হয়ে থাকে এই সময়ে।

খেলোয়াড়দের শুভেচ্ছা চেয়ারম্যান কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরীর

দিন আনে দিন খায় চাষীরা বিভিন্ন জায়গা থেকে ঋণ নিয়ে চাষাবাদ করে কিছু লাভ্যাংশের জন্য ও জীবনযাপনের জন্য। চাষ হচ্ছে চাষীদের একমাত্র জীবন ধারণের অবলম্বন। রাসায়নিক সার, ট্রাক্টর, লেবারের দাম,  সাবমারসিবল জলের ইলেকট্রিক বিল ও নানান জিনিসের বর্তমান সময়ে দাম বৃদ্ধি পাওয়াতে চাষীদের কপালে পড়েছে চিন্তার ভাঁজ।

সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সাধন রায় নামক এক চাষি জানান, আমাদের এই চাষাবাদ করেই সংসার ও জীবনযাপন চলে। তবে আমরা এই চাষ করছি ঋণ নিয়ে। জানিনা এই চাষ করে কতটা লাভ পাব। কারণ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাওয়াতে আমরা একটু দুশ্চিন্তায় আছি। তিনি এটাও জানান আলু, গম, যব, ভুট্টা, সরিষা ছাড়াও আমরা গাঁদা ফুলের চাষ করে থাকি।

তিনি আরও জানান, চাষ আমাদের একমাত্র বেঁচে থাকার ও সংসার চালানোর চাবিকাঠি। প্রতিবছর জয়দেব কেন্দুলী অঞ্চলের সন্তোষপুর গ্রামে কমবেশি ৮০০ থেকে ১০০০ বিঘা আলু চাষ হয়ে থাকে। আমাদের এলাকা তথা গ্রাম হচ্ছে চাষী প্রধান গ্রাম। আমরা চাষের উপর পুরোপুরি নির্ভরশীল। চাষের দ্রব্য মূল্য তথা রাসায়নিক সার, ট্রাক্টর ও ইলেকট্রিক বিল ও লেবারের দাম যদি কম বা সমতুল্য হত তাহলে হয়তো আমরা একটু ফসলের উপর লাভ দেখতে পেতাম। ইভিএম নিউজ

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর