রেশন

ব্যুরো নিউজ, ২০ নভেম্বর: রেশন দুর্নীতিতে বিস্ফোরক দাবি ED-র

রেশন দুর্নীতিতে বিস্ফোরক দাবি ED-র। ED আধিকারিকদের দাবি, রেশন দুর্নীতির টাকা ৫০ শতাংশ করে সমান ২ টি ভাগে ভাগ করা হত। যার মধ্যে ৫০ শতাংশের একটি ভাগ আসত জ্যোতিপ্রিয় মিল্লিকের কাছে। এই টাকা বাটোয়ারা হত জ্যোতিপ্রিয় ও তাঁর সাগরেদদের মধ্যে।

কেটে গিয়েছে প্রায় ৯ মাস | এখনো বাকি বকেয়া

এবং টাকার আরও একটি ভাগ পৌঁছত উপর মহলের নেতা- মন্ত্রীদের কাছে। এখন প্রশ্ন উঠছে, কারা সেই নেতা- মন্ত্রী? এই নেতা- মন্ত্রীদের তালিকায় আর কে কে রয়েছেন?

ইডি আধিকারিকদের পরিষ্কার দাবি, রেশন দুর্নীতির টাকা ভাগ হত ফিফটি- ফিফটি। এমনকি ২১ হাজার ৩০০ রেশন দোকান থেকে প্রতিমাসে মাসোহারা তুলতেন জ্যোতিপ্রিয় মিল্লিক ও তাঁর সাঙ্গোপাঙ্গোরা। আর এই টাকার পরিমান ৪০০ কোটি টাকারও বেশি।

তদন্তকারী অফিসাররা এখনও পর্যন্ত ৩০০-র বেশি ভুয়ো রেশন দোকানের হদিশ পেয়েছে। ED আধিকারিকদের দাবি, এই রেশন দোকান গুলির কাগজে কলমে অস্তিত্ব আছে। তবে বাস্তবে কোনও অস্তিত্ব নেই। বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে প্রচুর গুরুত্বপূর্ণ নথি পেয়েছন তদন্তকারী অফিসাররা। সেই নথিতে উল্লেখ করা রেশন দোকান গুলিতে তল্লাশি চালাতে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ ইডি আধিকারিকদের। কারণ বাস্তবে কোনও অস্তিত্বই নেই সেই সকল রেশন দোকান গুলির।

তদন্তকারী অফিসারদের আরও দাবি, এই রকম ভুয়ো রেশন দোকান গুলির নামে যে পরিমান রেশন আসত তা বিক্রি করে ১৫০ কোটি টাকা তোলা হয়েছে।

এদিকে জ্যোতিপ্রিয় মিল্লিকের দাবি তিনি কিছুই জানেন না। তিনি নাকি ‘অত্যন্ত ক্লিয়ার’! গোটা বাংলার কাছে এই ‘অত্যন্ত ক্লিয়ার’-এর মানেটা আজ আরও বেশি ক্লিয়ার! ইভিএম নিউজ

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর