মন্ত্রী

ব্যুরো নিউজ, ১ নভেম্বর: এবার ইডির নজরে মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ মহিলা কাউন্সিলর 

সোমবার রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী নিজের মোবাইলে দিঘার কতগুলি হোটেলের ছবি দেখিয়ে বলেন যে এই হোটেল গুলি জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বেনামে চালাচ্ছেন। কয়েকজন ব্যবসায়ীকে সামনে রেখে রমরমিয়ে চলছে এই হোটেল ব্যাবসা। বিরোধী দলনেতা যেই হোটেলগুলির নাম বলেছিলেন তার রেজিস্টার অফিস বারাসাতের কলোনি মোরের সঙ্গম মার্কেটে। সংস্থার কর্ণধার সম্রাট গুপ্ত বিরোধী দলনেতার সব অভিযোগ উড়িয়ে দেন। তিনি জানান, হোটেলের সাথে মন্ত্রীর কোন যোগাযোগ নেই। হোটেলের ডিড ও তিনি দেখালেন।

কমান্ড হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্যে নিয়ে আসা হোল মন্ত্রীকে

সংস্থার কর্ণধার আরও জানান, যে তারা যে ৪ টি হোটেল কিনেছেন তার মধ্যে একটি ২০১০-২০১১ সালে তাদের কেনা। ওই ৪ টি হোটেল চলে ৩ টি সংস্থার হাত ধরে। ৩ টি হোটেল নিয়ে কোন সুত্র না থাকলেও চতুর্থ হোটেল ও তার কোম্পানি নিয়ে খানিকটা ধোঁয়াশা আছে। কারন চতুর্থ হোটেলটি নিউ দিঘার ৬৬ নম্বর প্লটে অবস্থিত। ওই হোটেলটি SAB উদ্যোগের নামে। এই SAB উদ্যোগের ৩ ডিরেক্টর যথাক্রমে সম্রাট গুপ্ত, অজয় দে ও শ্রাবণী কাশ্যপি। জেলায় জ্যোতিপ্রিয় ঘনিষ্ঠ নেতা হিসাবে নাম আছে অজয় দের। প্রাক্তন মন্ত্রীর সাথে ঘনিষ্ঠটার কথা স্বীকার করলেও ব্যাবসায় মন্ত্রী যোগের কথা তিনি সম্পূর্ণ এড়িয়ে গিয়েছেন। সংস্থার তৃতীয় ব্যাক্তি শ্রাবণী কাশ্যপি। এই শ্রাবণী কাশ্যপি জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের স্ত্রী ও প্রাক্তন আপ্তসহায়ক অভিজিৎ দাসের সঙ্গে অন্য দুটি সংস্থার ডিরেক্টর ছিলেন ২০১৪-২০২১ সাল পর্যন্ত। দুটি সংস্থার সমান্তরাল পথ এই শ্রাবণী কাশ্যপির হাত ধরে সমান হয়ে যায়। এখন অভিযোগ এই শ্রাবণী কাশ্যপিকে সামনে রেখে কালো টাকা সাদা করার চক্রান্ত করা হয়েছিলো। ইভিএম নিউজ  

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর