ইভিএম নিউজ ব্যুরো, ১৪ জুলাইঃ (Latest News) মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের যেন রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছেন সংখ্যালঘু যুব নেতা। আবারও শিরোনামে সেই ভাঙর। সেই হাতিশালা। শুধু প্রেক্ষাপটটা একটু আলাদা।

ভোট গণনার দিন রাতে পুলিশের গুলিতে নিহত ISF কর্মীদের বাড়িতে যাবার কথা আগেই জানানো হয়েছিল আইএসএফের তরফ থেকে। সেই মতো শুক্রবার সকালে ভাঙরের উদ্দেশ্যে রওনা দেন বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি। কিন্তু রাজারহাটের হাতিশালা নওশাদের গাড়ি আটকে দেয় পুলিশ। পুলিশের তরফ থেকে এ বিষয়ে জানানো হয়, ‘ভোটের আগে থেকেই এই এলাকায় নাকা চেকিং চলছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে তালিকা রয়েছে কারা কারা ভাঙড়ে ঢুকতে পারবেন আর কারা ঢুকতে পারবেন না। ঢুকতে পারার তালিকায় বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকির নাম নেই। সেই কারণেই এখানে তাঁকে আটকানো হয়েছে’।

গত ২১ জানুয়ারি আই এস এফের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে ধর্মতলায় সমাবেশ আয়োজন করেছিল আইএসএফ। সমাবেশে আসার পথে ভাঙরের হাতিশালায় তৃণমূলের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে আইএসএফ নেতাকর্মীরা। এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। এমনকী বোমাবাজিও করা হয়। ভাঙড়ে তৃণমূলের একাধিক দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর করা হয়। এই গোটা ঘটনায় তৃণমূল নেতা আরবুল ইসলাম অনুগামীদের দিকে অভিযোগের আঙুল তোলে আইএসএফ।
কিন্তু শুক্রবারের ঘটনায় প্রশ্ন উঠছে, ভাঙ্গরে ১৪৪ ধারা জারি থাকা সত্ত্বেও কি করে আরাবুল ইসলাম, শওকত মোল্লার মত তৃণমূল নেতারা বহাল তবিয়তে ঘুরে বেড়াচ্ছেন? তাদেরকে কেন পুলিশ আটকাচ্ছে না? শিক্ষিকার গায়ে জগ ছুড়ে মারা নেতা আরাবুল কি সেখানে রবীন্দ্র সংগীত গাইছেন? প্রশ্ন ওয়াকিবহাল মহলে। (EVM News)

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর