ব্যুরো নিউজ, ৪ ডিসেম্বর: যুব সমাজকে মাঠমুখী করার উদ্দেশ্যে আয়োজিত ফুটবল ম্যাচ
মোবাইল ছাড়ুন, খেলার মাঠে আসুন। খেলায় বা শরীর চর্চায় শরীর গঠন হয়, রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ে, মন মানসিকতা স্থির থাকে, একে অপরের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বর্তমান যুগে মোবাইলের ফলে গ্রামে গঞ্জে খেলাধুলা প্রায় বিলুপ্তির পথে। যুব সম্প্রদায় এখন মোবাইল নিয়ে ব্যাতিব্যাস্ত।
কিডজি সিউড়ির ‘পিনাক্যাল’ লাভ
বীরভূম জেলার খয়রাশোল ব্লকের কাঁকড়তলা থানার বড়রার পরিচালনায় ৮ টি দলকে নিয়ে ফুটবল প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল দুর্গাপূজার সময়। যুব সমাজকে মাঠমুখী করানোই খেলার মূল উদ্যেশ্য বলে আয়োজকদের তরফে জানানো হয়। রবিবার ছিল ফুটবল প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্যায়ের খেলা। দর্শকভরা মাঠে বিশিষ্টজনদের উপস্থিতি ছিল চোখে পরার মতো।
চুড়ান্ত পর্যায়ের খেলায় পশ্চিম বর্ধমান জেলার বিরকুলটি আয়ূস, একাদশ বীরভূমের বাস্তবপুর হেম্ব্রম ব্রাদার্সকে হারিয়ে বিজয়ী ঘোষিত হয়। পুরস্কার হিসেবে বিজয়ী দলকে ৭১ হাজার টাকা ও ট্রফি ও বিজিত দলকে ৫১ হাজার টাকা ও ট্রফি প্রদান করা হয়। এছাড়াও ম্যান অফ দি সিরিজ, ম্যান অফ দি ম্যাচ, বেষ্ট প্লেয়ার, বেষ্ট গোলকিপারকে পুরস্কৃত করা হয়।
খেলার আসরে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক বিধান চন্দ্র মাজি, জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ নুরুল ইসলাম, জেলা পরিষদ সদস্য অরুন চক্রবর্তী, মুনমুন ঘোষ ও কামেলা বিবি। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, দুবরাজপুর পৌরসভার পৌরপিতা পীযূষ পান্ডে, কাঁকড়তলা থানার ও সি শামিম খান, সমাজসেবী শরাফত খান, সেখ জয়নাল, কাঞ্চন দে, উজ্জ্বল হক কাদেরী, কেনিজ রাশেদ প্রমুখ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
ফুটবল প্রতিযোগিতার সম্পর্কে আয়োজকদের পক্ষে বিস্তারিত বিবরণ দেন সেখ মিরাজ। ইভিএম নিউজ