ইভিএম নিউজ ব্যুরো, ১০ জুলাইঃ (Latest News) কপ্টার কাণ্ডেও রেহাই নেই মমতার। হেলিকপ্টার দুর্ঘটনা নিয়ে এবার তদন্ত শুরু করল ডিরেক্টর জেনারেল অফ সিভিল এভিয়েশন। বেসরকারি ওই হেলিকপ্টার কোম্পানির ডিজিটাল ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার বা ব্ল্যাক বক্স চেয়ে পাঠালো ভারতের এই বিমান নিয়ন্ত্রক সংস্থা । যে যন্ত্রের মধ্যে কপ্টারের জরুরী অবতরণের আগে ও পরের সমস্ত ঘটনাই রেকর্ড হয়েছে।

সন্দেহের তীর আগেই ছুঁড়েছিলেন বিরোধীরা। আর এবার সেই সন্দেহই আরো ঘনীভূত হলো ভারতের বিমান নিয়ন্ত্রক সংস্থা ডিজিসিএ তদন্ত শুরু করায়।

গত ২৭ শে জুন জলপাইগুড়ির ক্রান্তি থেকে বাগডোগরা ফেরার পথে দুর্যোগের কবলে পড়েছিল মুখ্যমন্ত্রীর কপ্টার। মুম্বাইয়ের ওই হেলিকপ্টার সংস্থাটি থেকে জানানো হয়েছিল, মাঝ আকাশে প্রবল ঝড় বৃষ্টির মধ্যে পড়তে হয়েছিল চপারটিকে। বেগতিক বুঝে চপারের দুই পাইলট নিকটবর্তী শালুগাড়ায় সেনাবাহিনীর এয়ারবেসে চপারটিকে জরুরি অবতরণ করায়।
কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে…………….

১) আধুনিক এই হেলিকপ্টারের ওয়েদার রেডার রয়েছে । যার মাধ্যমে আকাশ পথে কোন দুর্যোগ রয়েছে কি না তার আগাম পূর্বাভাস পাওয়া যায়। সেই তথ্য চালকেরা জানতে পারলেন না কেন?

২) মাঝপথে কোন দুর্যোগে পড়লে সাধারণত যে বেস থেকে কপটার রওনা দিয়েছিল, সেখানেই ফিরে যাওয়ার নিয়ম, যদি না কপটারে ফিউলের অভাব হয়। তদন্তকারী সংস্থার তাই প্রশ্ন, কপ্টারের অবতরণ সেবক এয়ার বেসেই হল কেন?

সবশেষে আবার মুখ্যমন্ত্রীর পাইলটদের নিয়ে ভূয়সী প্রশংসা । সন্দেহ তো দানা বাঁধবেই। প্রশ্ন উঠছে, তবে কি “ডাল মে কুচ কালা হে?”(EVM News)

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর