ব্যুরো নিউজ, ১৮ অক্টোবর: বিশ্বভারতীর উপাচার্যের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি
ফের একবার শিরোনামে উঠে এল বিশ্বভারতী। একের পর এক বিতর্কের সঙ্গে নাম জুড়েই আছে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের। কখনও অমর্ত্য সেনের জমিজট, কখনও রাজ্য সরকারের অধীনে থাকা সড়ক দাবি করে, কখনও বা অমর্ত্য সেনকে সমর্থন করায় পড়ুয়াকে সাসপেন্ড করে।
কদমতলা ঘাট পরিদর্শনে রাজ্যপাল আনন্দ বোস
নোবেল জয়ী অমর্ত্য সেনের জমিজট মামলায় বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক পড়ুয়া অমর্ত্য সেনকে সমর্থন করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোষ্ট করায় বেজায় চোটে যায় কর্তৃপক্ষ, আর তারপরেই সোমনাথ সাউ নামে ওই পড়ুয়াকে সাসপেন্ড করা হয়। আর এই সাসপেন্ডের নেপথ্যে উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। ছাত্রের অপরাধ বলতে শুধুমাত্র নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনকে সমর্থন করা।
ঘটনায় রাষ্ট্রপতির হস্তক্ষেপ দাবি জানিয়ে, এবার ২৫০ জন শিক্ষাবিদ চিঠি লিখলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে। যাতে ছাত্রটির একটা গোটা বছর নষ্ট না হয়, ছাত্রটির অপরাধও মারাত্মক না হওয়ায় রাষ্ট্রপতির হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন শিক্ষাবিদেরা। তবে এখন প্রশ্ন উঠছে, পড়ুয়ার সামান্য এই অপরাধে এক জন উপাচার্য হয়ে পড়ুয়াকে সাসপেন্ড করে তারা গোটা একটা বছর নষ্ট করে দিতে কীভাবে পারলেন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী? এটা কি লঘু দোষে গুরু দণ্ড নয়? ইভিএম নিউজ