তৃনমূল

ব্যুরো নিউজ, ১৯ ডিসেম্বর: তৃনমূল- বিজেপি সংঘর্ষ | আহত ১ 

জলপাইগুড়ি ধুপগুড়ি ব্লকের অন্তর্গত মাগুরমাড়ি ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের, ঝাড় মাগুরমাড়ির পাইকার পাড়া এলাকা। অভিযোগ, এই এলাকায় তৃনমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের হামলায় একজন বিজেপি কর্মীর বুকের পাঁজর ভেঙে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, রবিবার বিজেপি কর্মী এফাজুদ্দিনের বাড়িতে কাজ হচ্ছিলো। সেই কারনে সেই ব্যাক্তি তাঁর বাড়ির থেকে কিছুটা দূরে শ্রমিক ডাকতে গিয়েছিলেন। তখনই তৃনমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তাঁর উপর হামলা চালায় বলে অভিযোগ। অভিযোগ ওঠে মহম্মদ আজাদ ও মহম্মদ রাজু নামক দুই তৃনমূল কর্মীর বিরুদ্ধে। এফাজুদ্দিনের উপর হামলা করার পর তাঁকে তাঁরা মাটিতে ফেলে বেধড়ক মারধর, লাথি, ঘুষি, চড় দেন বলে জানা গিয়েছে। এতে গুরুতর অসুস্থ হয়ে যান ওই বিজেপি কর্মী।

তৃনমূল কর্মী খুনের ঘটনায় অভিযুক্তেরা অধরা | ক্ষোভে গোটা এলাকা

খবর পেয়ে এফাজুদ্দিনের পরিবারের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে স্থানীয় ধুপগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা তাঁকে পরীক্ষা করেন। পড়ে সেই হাসপাতালে তাঁর অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা তাঁর সমস্ত শারীরিক পরীক্ষা করে। তাঁদের প্রাথমিক অনুমান, বুকের পাঁজর ভেঙে থাকতে পারে ওই বিজেপি কর্মীর। ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ধুপগুড়ি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে এফাজুদ্দিনের পরিবারের সদস্যরা।

আক্রান্ত বিজেপি কর্মী এফাজুদ্দিন বলেন, “আমি বাড়ির কাজের জন্য বাড়ির কাছেই মিস্ত্রী ডাকতে গিয়েছিলাম। সেই সময় আজাদ আর ওর ভাই আমাকে বেধড়ক মারধর করে। আমরা যেহেতু বিজেপি সমর্থক সেই কারনে ওরা আমাকে মেরেছে। আইএনটিটিইউসি- এর জেলা জেলা সভাপতি রাজেশ লাকরার বক্তব্য, আক্রান্ত ব্যক্তি তৃনমূল হোক বা বিজেপি আমরা তাঁর পাশে রয়েছি। আমি ওনার সাথে দেখাও করবো। পুলিশকে সবটা বলবো। আমি চাই তদন্ত হোক। অভিযুক্তেরা উপযুক্ত শাস্তি পাক। ইভিএম নিউজ 

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর