জ্যোতি

ব্যুরো নিউজ, ৭ নভেম্বর: জ্যোতিপ্রিয়ের পদত্যাগের দাবিতে রাজ্যকে তোপ বিরোধীদের

সিপিআইএম, ও ডি ওয়াই এফ আই এর উদ্যোগে উত্তর ২৪ পরগনা ও হাবড়ায় এক পথসভার আয়োজন করা হয়। এই সভায় উপস্থিত ছিলেন সিপিআইএম নেতা মোহাম্মদ সেলিম, সুজন চক্রবর্তী ও একাধিক নেতা নেত্রী সহ কয়েক হাজার সিপিএম সদস্যরা।

বিজয়া সম্মিলনী উৎসবের উৎযাপনে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী

রেশন দুর্নীতির জেরে জেরবার রাজ্য। একাধিক দুর্নীতির ফলে অবিলম্বে হাবরার বিধায়ক জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের পদত্যাগের দাবি নিয়ে, বৃহত্তম এই পথসভার আয়োজন করা হয়। এই ব্যপারে বক্তৃতা দিয়ে গিয়ে সিপিএম সদস্য পলাশ দাস বলেন, খাদ্য দফতরে যে পরিমান চুরি হয়েছে, ভুয়ো রেশন কার্ডের ব্যাপারে নানান স্তরের মানুষ যুক্ত। আর এই ব্যাপারে সরব হয়েছেন সিপিআইএম, ও ডি ওয়াই এফ আই। তারা বলেন, সরকারি আধিকারিকদের একটা বড় অংশ যুক্ত না থাকলে এতো বড় দুর্নীতি কোন দিন সম্ভব হতো না। এখন ইডি বলছে, সরকারি আধিকারিকদের যুক্ত না করলে এতো বড় দুর্নীতি কোন দিন সম্ভব ছিল না। আর তাদেরকে যুক্ত করে দুর্নীতির যে সুচারু network তৈরি হয়েছিলো সেইটা জ্যোতিপ্রিয় ছাড়া সম্ভব ছিল না। কিন্তু জ্যোতি প্রিয় এতে একা নন, পার্থ ও একা কোন দুর্নীতিতে সামিল ছিলেন না। তাদের কতো বান্ধবীর নাম বের হচ্ছে। তারা সব লুটেপুটে খেয়ে নিলো।

তিনি আরও বলেন, পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত লুটমানি একটা বাড়ির মধ্যে গিয়ে জমা হয়। সেইটা হচ্ছে পিসি আর ভাইপোর টালির চালের বাড়ি। তাদের নাকি কোন ব্যাঙ্কে account নেই, শুধু মাত্র LIC policy ছাড়া কিছুই নেই। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এতো গরিব যে তার নামে ব্যাঙ্কে জিরো ব্যাল্যান্সে account খোলা উচিৎ। তিনবার মুখ্যমন্ত্রী,  এতো বার কেন্দ্রীও মন্ত্রী, MP হয়েও তিনি লোককে দেখাচ্ছেন যে তিনি এতো গরিব যে তিনি টালির চালের বাড়িতে থাকেন। ওনার নামের তালিকা প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় হওয়া উচিৎ। উনি এতো গরিব লোক যে ওনার টালির চালওয়ালা বাড়ি সরিয়ে সরকারি আবাস দেওয়া উচিৎ। সব নাটক। তৃনমূলের দলটা আপাদমস্তক চোরেদের দল। তারা শুধু চুরির সাম্রাজ্য চালাচ্ছে। একই সঙ্গে তৃনমূল ও বিজেপিকে ঘায়েল করতে না পারলে পিসি ও ভাইপোকে জেলখানাতে ভরা যাবে না। আমাদের লড়াইয়ের শেষ হচ্ছে কালীঘাট। ইভিএম নিউজ  

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর