ব্যুরো নিউজ, ২৯ নভেম্বর: উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গ বিপর্যয় নিয়ে তৈরি হবে ছবি!
উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে ৪১ জন কর্মীর আটকে পরা ও তাঁদের উদ্ধারের ঘটনাকে নিয়ে এবার তৈরি হতে পারে ছবি! ইতিমধ্যে ইম্পার কাছে জমা পড়েছে একাধিক টাইটেলও। স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়ার বিরল নজির! অবশেষে বিমান নামাতে বাধ্য হলেন পাইলট বড় কোনও ঘটনা ঘটলে তা থেকে ছবি তৈরির পরিকল্পনা করেই থাকেন চলচ্চিত্র নির্মাতারা। উত্তরকাশীর সিল্কিয়ারা-বারাকোট সুড়ঙ্গে ৪১ জন কর্মীকে উদ্ধার করা গিয়েছে ২৮ নভেম্বর। আনন্দের এই ঘটনাকে নিয়ে এবার ছবির পরিকল্পনা করছেন চলচ্চিত্র নির্মাতারা। ইতিমধ্যে ইম্পার কাছে জমা পড়েছে একাধিক টাইটেলও।১২ নভেম্বর ধস নেমেছিল উত্তরকাশীর সিল্কিয়ারা-বারাকোট সুড়ঙ্গে। চারধাম সড়ক প্রকল্পের অংশ এটি। ধস নামার পর থেকে বহুবার যন্ত্রের সাহায্যে ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে ড্রিল করার চেষ্টা করা হয়েছে। তিনটি ড্রিল মেশিন ভেঙে যাওয়ার পর ম্যানুয়াল ড্রিলিংয়ের আশ্রয় নেওয়া হয়। তবে শেষ পর্যন্ত সাফল্য আসে ব়্যাট-হোল-মাইনিং কৌশলে। ৪১ জন শ্রমিককেই নিরাপদে বের করে আনা গিয়েছে। এর মধ্যে, সাপ্লাই পাইপ দিয়ে প্রথমে অক্সিজেন, শুকনো খাবার, পরে রান্না করা খাবার পাঠানো হয়েছিল সুড়ঙ্গের ভিতরে। এছাড়া লুডো, তাস, নেইলকাটার, মোবাইল ফোন, চার্জারের মতো জিনিসও পাঠানো হয়েছিল। এমনকি পরিবারের সঙ্গে কথা বলার ব্যবস্থাও করা হয়। বিষয়টির মধ্যে সিনেম্যাটিক এলিমেন্ট খুঁজে পেয়েছেন বহু ভারতীয় পরিচালক। তাই সিনেমা তৈরির পরিকল্পনা শুরুও করেছেন অনেকে। ইম্পার চেয়ারম্যান অভিনেতা অনিল নাগরাজ বলেছেন, “ইতিমধ্যেই বেশ কিছু প্রযোজনা সংস্থা এই ঘটনার উপর ভিত্তি করে ছবি তৈরির পরিকল্পনা করেছেন। ইতিমধ্যেই রেসকিউ, রেসকিউ-৪১, মিশন-৪১, দ্যা গ্রেট রেসকিউ-এর মতো টাইটেল জমা পড়েছে আমাদের কাছে। ৪১ জন কর্মীকে শেষমেশ বের করা গিয়েছে সুড়ঙ্গ থেকে। তাই সারা দেশে খুশি হাওয়া।” সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা। ইভিএম নিউজ
১২ নভেম্বর ধস নেমেছিল উত্তরকাশীর সিল্কিয়ারা-বারাকোট সুড়ঙ্গে। চারধাম সড়ক প্রকল্পের অংশ এটি। ধস নামার পর থেকে বহুবার যন্ত্রের সাহায্যে ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে ড্রিল করার চেষ্টা করা হয়েছে। তিনটি ড্রিল মেশিন ভেঙে যাওয়ার পর ম্যানুয়াল ড্রিলিংয়ের আশ্রয় নেওয়া হয়। তবে শেষ পর্যন্ত সাফল্য আসে ব়্যাট-হোল-মাইনিং কৌশলে। ৪১ জন শ্রমিককেই নিরাপদে বের করে আনা গিয়েছে। এর মধ্যে, সাপ্লাই পাইপ দিয়ে প্রথমে অক্সিজেন, শুকনো খাবার, পরে রান্না করা খাবার পাঠানো হয়েছিল সুড়ঙ্গের ভিতরে। এছাড়া লুডো, তাস, নেইলকাটার, মোবাইল ফোন, চার্জারের মতো জিনিসও পাঠানো হয়েছিল। এমনকি পরিবারের সঙ্গে কথা বলার ব্যবস্থাও করা হয়।
বিষয়টির মধ্যে সিনেম্যাটিক এলিমেন্ট খুঁজে পেয়েছেন বহু ভারতীয় পরিচালক। তাই সিনেমা তৈরির পরিকল্পনা শুরুও করেছেন অনেকে। ইম্পার চেয়ারম্যান অভিনেতা অনিল নাগরাজ বলেছেন, “ইতিমধ্যেই বেশ কিছু প্রযোজনা সংস্থা এই ঘটনার উপর ভিত্তি করে ছবি তৈরির পরিকল্পনা করেছেন। ইতিমধ্যেই রেসকিউ, রেসকিউ-৪১, মিশন-৪১, দ্যা গ্রেট রেসকিউ-এর মতো টাইটেল জমা পড়েছে আমাদের কাছে। ৪১ জন কর্মীকে শেষমেশ বের করা গিয়েছে সুড়ঙ্গ থেকে। তাই সারা দেশে খুশি হাওয়া।” সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা। ইভিএম নিউজ
