সংকল্প দে, ১৪ মেঃ শুনশান সেন্ট মার্টিন দ্বীপ। বারে বারে ভেসে আসছে মাইকের আওয়াজ, ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট মাইকিং করে সতর্ক করে দিচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দাদের। আতঙ্কে ইতিমধ্যেই দীপ ছেড়ে চলে গেছেন অন্তত তিন হাজার মানুষ। তবে বেশ কিছু মানুষ এখনো রয়ে গেছেন। টেকনাফ থেকে এখনো মানুষজনকে সরিয়ে নিয়ে আসার কাজ চলছে। প্রবল শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ক্রমশ ধাবিত হচ্ছে বাংলাদেশ ও মায়ানমারের দিকে। তবে মোকার গতি কমছে। ঘন্টায় ২১৫ কিলোমিটার গতিতে আছড়ে পড়বে বাংলাদেশের কক্সবাজার ও উত্তর মায়ানমার উপকূলে। বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিন। আবহাওয়া দপ্তর থেকে আগেই সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে এই দ্বীপে সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাস ৮ থেকে ১২ ফুট পর্যন্ত উঠতে পারে। তলিয়ে যেতে পারে দ্বীপ ও দ্বীপের বাসিন্দারা। আতঙ্ক ও চিন্তায় রাতে দু চোখের পাতা এক করতে পারছেন না তারা, এখনও যারা সেখানে রয়ে গেছেন। সেন্ট মার্টিন থেকে টেকনাফ পর্যন্ত নৌ চলাচল বন্ধ রয়েছে।যে কারণে অনেকেই দীপ ছেড়ে যেতে পারেননি। বাংলাদেশ প্রশাসন থেকে জানানো হয়েছে ঘূর্ণিঝড় মোকার মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে উপকূল রক্ষী বাহিনী ও নৌ বাহিনী। বিপর্যয় পরবর্তী উদ্ধার , ত্রাণ সামগ্রী বিলি সহ বিভিন্ন কার্যকলাপ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন তারা।(EVM News)

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর