ব্যুরো নিউজ, ৩০ অক্টোবর: রাজনৈতিক দলগুলির তহবিলের উৎস জানার অধিকার নেই আমজনতার?রাজনৈতিক দলগুলির তহবিলের উৎস জানার অধিকার নেই আমজনতার! সুপ্রিম কোর্টে এমনটাই যুক্তি কেন্দ্রের। কলকাতা হাইকোর্টে নতুন ৩ বিচারপতির নিয়োগ ২০১৭-র অর্থ বিলের মাধ্যমে আইনে একগুচ্ছ সংশোধন করে মোদী সরকার ২০১৮ থেকে নির্বাচনী বন্ড চালু করেছিল। এর ফলে কোনও ব্যক্তি বা কর্পোরেট সংস্থা রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা দিতে চাইলে, বন্ড কিনে নির্দিষ্ট দলকে দিতে হবে। সেখানে ১ হাজার থেকে ১ কোটি টাকার বন্ড পাওয়া যাবে। রাজনৈতিক দলগুলি নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্টে সেই বন্ড ভাঙিয়ে নিতে পারবে। কিন্তু কে, কত টাকা দিচ্ছেন তা বোঝা যাবে না।
তবে নির্বাচনী বন্ড চালু হওয়ার পর বিষয়টির স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল বিরোধী দল ও আন্দোলনকারীরা। বিশ্বের কোনও দেশেই এমন ব্যবস্থা নেই। বন্ড ভাঙাচ্ছে রাজনৈতিক দল। ফলে কোন কর্পোরেট সংস্থা কাকে ভোটের জন্য সাহায্য করে তার বিনিময়ে দলের থেকে কী সুবিধে আদায় করছে সেই নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। এই বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় সিপিএম ও ‘অ্যাসোসিয়েশন অব ডেমোক্র্যাটিক রাইটস’ (এডিআর) নামে একটি সংগঠন। তাদের আর্জি, নির্বাচনী বন্ড বিক্রি বন্ধ করা হোক, নয়তো বন্ড যারা কিনছে তাদের নাম জানানো হোক।
সোমবার প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চে মামলার শুনানি হয়। সেখানে কেন্দ্রের আইনজীবী তথা অ্যাটর্নি জেনারেল আর ভেঙ্কটরমানি দাবি জানান, ‘‘সংবিধানের তিন নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বিষয়টি ভারতীয় নাগরিকদের মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে না।’’ দেশের রাজনৈতিক দলগুলি কোন পথে তহবিল সংগ্রহ করছে তা জানার অধিকার নেই সাধারণ মানুষের। এমনটাই যুক্তি দেওয়া হয় কেন্দ্রের পক্ষ থেকে। ইভিএম নিউজ


রাজনৈতিক দলগুলির তহবিলের উৎস জানার অধিকার নেই আমজনতার! সুপ্রিম কোর্টে এমনটাই যুক্তি কেন্দ্রের।
তবে নির্বাচনী বন্ড চালু হওয়ার পর বিষয়টির স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল বিরোধী দল ও আন্দোলনকারীরা। বিশ্বের কোনও দেশেই এমন ব্যবস্থা নেই। বন্ড ভাঙাচ্ছে রাজনৈতিক দল। ফলে কোন কর্পোরেট সংস্থা কাকে ভোটের জন্য সাহায্য করে তার বিনিময়ে দলের থেকে কী সুবিধে আদায় করছে সেই নিয়েও প্রশ্ন ওঠে।
এই বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় সিপিএম ও ‘অ্যাসোসিয়েশন অব ডেমোক্র্যাটিক রাইটস’ (এডিআর) নামে একটি সংগঠন। তাদের আর্জি, নির্বাচনী বন্ড বিক্রি বন্ধ করা হোক, নয়তো বন্ড যারা কিনছে তাদের নাম জানানো হোক।
সোমবার প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চে মামলার শুনানি হয়। সেখানে কেন্দ্রের আইনজীবী তথা অ্যাটর্নি জেনারেল আর ভেঙ্কটরমানি দাবি জানান, ‘‘সংবিধানের তিন নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বিষয়টি ভারতীয় নাগরিকদের মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে না।’’
দেশের রাজনৈতিক দলগুলি কোন পথে তহবিল সংগ্রহ করছে তা জানার অধিকার নেই সাধারণ মানুষের। এমনটাই যুক্তি দেওয়া হয় কেন্দ্রের পক্ষ থেকে। ইভিএম নিউজ

















