woman's death at birati

পুস্পিতা বড়াল, ৩১ মার্চ: গতকাল রাতে বিরাটিতে নির্মীয়মান বাড়ির অংশ ভেঙে মাথায় পড়ে মৃত্যু হয় এক মহিলার। পুলিশ বিল্ডিংয়ের প্রোমোটার-সহ ছ’জনকে গ্রেফতার করল সেই ঘটনায়। এয়ারপোর্ট থানার পুলিশ রবিবার সকালে গ্রেফতার করে ওই নির্মীয়মান বাড়ির তিন প্রোমোটার, লেবার ইনচার্জ-সহ মোট ছ’জনকে। প্রোমোটার-সহ চার জনের বিরুদ্ধে মৃতার স্বামী অভিযোগ দায়ের করেছিলেন এয়ারপোর্ট থানায়। তার পরেই জারি হল গ্রেফতারি।

প্রোমোটার-সহ চার জনের বিরুদ্ধে মৃতার স্বামী অভিযোগ দায়ের করেছিলেন!

Advertisement of Hill 2 Ocean

হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল চেতলা এলাকার পুরোনো বাড়ি! প্রশাসনের দিকে উঠছে আঙুল!

এই প্রসঙ্গে মৃতার স্বামী সুদীপের দাবি, পাঁচ তলা বহুতলটি তৈরি হচ্ছিল পুরসভার অনুমোদন ছাড়াই। মাত্র ৮ ফুটের তার সামনের রাস্তা। নির্মীয়মাণ বাড়ির অংশ সরাসরি মহিলার মাথার উপর পড়ে গত রাতে। মহিলার স্বামী অভিযোগপত্রে জানিয়েছেন, ওই সময়ে ওই মহিলা নিজের বাড়ির অংশে দাঁড়িয়েই ফোনে কথা বলছিলেন। তবে ভাবনার বিষয় হল, গার্ডেনরিচের ঘটনার পরেও হুশ ফেরেনি প্রশাসনের। তারা তাদের দায়িত্বপালনে এখনও পর্যন্ত নারাজ।

উল্লেখ্য, উত্তর দমদম পুরসভার বিরাটিতে ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে একটি পাঁচ তলা বাড়ির অংশ ভেঙে পড়ে শনিবার রাতে। কেয়া শর্মা চৌধুরী ওই সময় বাড়ির নীচে দাঁড়িয়ে ফোনে কথা বলছিলেন। তিনি থাকতেন পাশের বাড়িতে। ওই মহিলার মৃত্যু হয় নির্মীয়মাণ বাড়ির ইট মাথায় পড়ে। এরjপর মৃতার স্বামী সুদীপ শর্মা চৌধুরী বেআইনি নির্মাণের অভিযোগ দায়ের করেন এয়ারপোর্ট থানায়। তাঁর অভিযোগপত্রে নাম ছিল প্রোমোটার গৌতম দে, তাঁর সহযোগী সজু সেন, তপনভা ঘোষ এবং বহুতলের নির্মাতা অজয় রায়ের। রবিবার সকালে সেই ঘটনায় প্রোমোটার-সহ মোট ছ’জন গ্রেফতার হলেন।

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর