ব্যুরো নিউজ, ১ জুলাই: উত্তর দিনাজপুরের চোপড়া থানা এলাকায় মহিলাকে প্রকাশ্যে মারধরের অভিযোগে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। প্রকাশ্য রাস্তায় ফেলে মহিলাকে পেটানোর ঘটনায় বাংলার পাশাপাশি শোরগোল পড়ে গিয়েছে গোটা দেশে। ঘটনায় শাসকদলের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছে বিরোধী শিবির।
শোকজ করা হল চোপড়া থানার আইসিকে
ঘটনায় রাজনৈতিক রঙ লাগতে শুরু করেছে। এমনকি পুলিশের ভূমিকা নিয়েও রয়ে গিয়েছে প্রশ্ন। আর এর মধ্যেই অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা তাজমুল ওরফে জেসিবির নামে একাধিক অভিযোগ সামনে আসতেই শোরগোল।
এদিন অভিযুক্ত জেসিবিকে ইসলামপুর আদালতে পেশ করে পুলিশ। আদালতে সরকার পক্ষের আইনজীবী অভিযুক্তের ১০ দিনের পুলিশি হেফাজতের দাবি করে। সঙ্গে একাধিক অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। খুনের চেষ্টা, শ্লীলতাহানির মতো গুরুতর অভিযোগও ওঠে অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। এমনকি ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
তৃণমূল নেতা তাজমুল ওরফে জেসিবির বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টা, শ্লীলতাহানি, গুরুতর জখম করা, মহিলার সঙ্গে অভব্য আচরণ করা, পরিকল্পনা মাফিক অপরাধ মূলক ঘটনা ঘটনোর মতো একাধিক ধারায় মামলা রজু করা হয়েছে।
এসব সামনে আসতেই প্রশ্ন উঠছে, যার বিরুদ্ধে এত গুরুতর সব অভিযোগ সে কি করে বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেরাতে পারে? পুলিশ সব জেনেও কেন এত দিন ধরে চুপ করে বসে? কেনই বা ঘটনার এতদিন পর গ্রেফতার করা হল অভিযুক্ত ওই তৃণমূল নেতাকে?