ব্যুরো নিউজ,১৯ সেপ্টেম্বর :তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে কর্মীদের প্রভিডেন্ট ফান্ড (পিএফ) এবং ট্যাক্স ডিডাকটেড অ্যাট সোর্স (টিডিএস) জমা করতে ব্যর্থ হয়েছে ভারতীয় উড়ান সংস্থা স্পাইসজেট। বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দেওয়া নথিতে এই তথ্য প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে যে প্রায় ৩৫৫ কোটি টাকা জমা হয়নি সংস্থার পক্ষ থেকে। ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে ২০২৩ সালের অগস্ট মাসের মধ্যে এই টাকার অঙ্ক জমা না করার অভিযোগ উঠেছে।
দর্শকদের ভালোবাসাই সবচেয়ে বড়: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
৩৫৫ কোটি টাকা দেয়নি স্পাইসজেট
এর মধ্যে ১৩৫.৩ কোটি টাকার প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং ২২০ কোটি টাকার টিডিএস অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এছাড়াও, স্পাইসজেটের বিরুদ্ধে ৭২ কোটি টাকার টিডিএস এবং ৮৪.৫ কোটি টাকার জিএসটি পেমেন্টে গোলমালের অভিযোগও উঠেছে। কাস্টম ডিউটি সংক্রান্ত গোলমালও দেখা যাচ্ছে, যা ২০০৯-১০ থেকে ২০১৩-১৪ অর্থবর্ষের মধ্যে তৈরি হয়েছে। আবার, জিএসটি জমায় গোলমাল ২০১৭ সালের জুলাই থেকে ২০১৯ সালের মার্চ মাসের মধ্যে ঘটেছে।
পুজোর চাঁদায় ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’: অভিনব প্রতিবাদে সামিল জনগণ
স্পাইসজেট দীর্ঘদিন ধরেই আর্থিক সমস্যায় জর্জরিত। हाल हालেই, ১৫০ জন কেবিন ক্রু-কে তিন মাসের জন্য বিনা বেতনে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। এই পরিস্থিতির ফলে সংস্থার আর্থিক সীমাবদ্ধতা এবং কর্মীদের প্রাপ্য টাকা না দেওয়ার বিষয়টি সামনে এসেছে।
রোহিতের টস মন্তব্যে অবাক জাডেজা: বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টেস্টের প্রস্তুতি
সঙ্কট মোকাবিলায় স্পাইসজেট কোয়ালিফায়েড ইনস্টিটিউশনাল বায়ারদের কাছে সিকিউরিটি বিক্রি করে তিন হাজার কোটি টাকা তুলতে চায়। প্রতিটি শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস ৬৪.৭৯ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। বর্তমানে স্পাইসজেটের অনেক বিমান বন্ধ রয়েছে এবং শেয়ার বাজারেও এই সংস্থার শেয়ারের দর ধারাবাহিকভাবে কমছে। মঙ্গলবার বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জে শেয়ার দর ৬ শতাংশ কমে ৭৩.৭২ টাকায় পৌঁছেছে, বুধবার দুপুর ৩টার মধ্যে তা আরও কমে ৬৯.৪৮ টাকায় নেমে এসেছে।