relentless-rain-disrupts-northern-bengal-transportation

ব্যুরো নিউজ, ২৭ সেপ্টেম্বর :বৃহস্পতিবার থেকে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন অঞ্চলে অবিরাম বৃষ্টি চলছে। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, শনিবার পর্যন্ত এই বৃষ্টি অব্যাহত থাকবে। বিশেষ করে আলিপুরদুয়ার, দার্জিলিং, কালিম্পং এবং জলপাইগুড়ির কিছু জায়গায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সিকিম আবহাওয়া দফতরের তথ্য অনুযায়ী, তিস্তায় নতুন করে জলস্ফীতি হওয়ার কারণে তিস্তাপারের বাসিন্দাদের সতর্ক করেছে প্রশাসন। বিপদের মুখে পড়া বাসিন্দাদের নিরাপত্তার জন্য কয়েকটি এলাকায় নজরদারি শুরু করা হয়েছে।

কলকাতা হাইকোর্টের উদ্বেগঃসরকারি মেডিক্যাল কলেজে থ্রেট কালচার

একাধিক জায়গায় ধস

টানা চার দিনের এই বৃষ্টির ফলে পাহাড় এবং সমতলের অনেক অংশ বিপদের মুখে রয়েছে। বিশেষ করে কালিম্পং এবং দার্জিলিংয়ের একাধিক জায়গায় ধস নামার ঘটনা ঘটেছে। সেলফিদারা, ২৮ মাইল এবং শ্বেতিঝোরার মতো এলাকায় ১০ নম্বর জাতীয় সড়কে ধসের কারণে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। প্রায়ই এই জাতীয় সড়ক বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। দার্জিলিঙের সিংমারি এবং অন্যান্য এলাকায় ধসের ঘটনা ঘটেছে।

নদী বাঁধ ভেঙে জলপ্রবাহ, উদ্ধারকার্যে নামল এনডিআরএফ

এছাড়া, শুক্রবার সকালে নতুন করে ধস নামে মিরিক, ঘুম ও সুখিয়া পোখরি রোডে, যেখানে একাধিক বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। লোয়ার সিটংয়ের ডায়েরি গাঁও এবং দুধিয়া, পানিঘাটা রোডেও ধসের ঘটনা ঘটেছে। যদিও, কিছু জায়গায় ধস সরানোর কাজ চলছে এবং রাস্তার কিছু অংশ দিয়ে গাড়ি চলাচল শুরু হয়েছে।

পোলেরহাটে মদের আসরে হিংসা,গণপিটুনি ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ

অন্যদিকে, কালিম্পং জেলার সিংথাম-রংপো রোডের ২০ মাইল জায়গায় পাহাড় থেকে বোল্ডার নেমে আসায় সেই রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। একইভাবে বিরিক ধারাতেও একই পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

একদিকে অস্বস্তি, অন্যদিকে স্বস্তি খুঁজছেন কার্লেস কেন?

ভারী বর্ষণের ফলে বৃহস্পতিবার ১০ নম্বর জাতীয় সড়কের একাংশে আবারও ধস নেমেছে। কালিম্পংয়ের মেল্লি বাজারের কাছে ধসের ফলে শিলিগুড়ি এবং গ্যাংটকের মধ্যে যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটেছে। এই ধস এবং তিস্তার জলোচ্ছ্বাসের কারণে জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ৯ বার ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক বন্ধ হয়েছে।

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর