TOLLY ACTOR

ব্যুরো নিউজ, ৩ এপ্রিলঃ নন্দিতা রায় মানেই এক উষ্ণতা, এক মমতা। তাঁর সঙ্গে প্রথম দেখা হয়েছিল ২০০০ সালে, ‘টাকা না সোনা’ ছবির শুটিংয়ে। প্রথম দেখাতেই তিনি আপন করে নিয়েছিলেন, একগাল হাসি নিয়ে জড়িয়ে ধরেছিলেন। তখন থেকেই সম্পর্কটা যেন মায়ের মতো হয়ে গেল। পরে ‘বেলাশেষে’ ছবিতে আবারও কাজের সুযোগ আসে, তখন প্রথমে সময় দিতে না পারলেও, নন্দিতাদি এক মুচকি হাসিতে বুঝিয়ে দিলেন, ‘এই চরিত্র তোমাকেই করতে হবে।’

Today’s gold rate: দিনে দিনে সোনা রুপোর দাম মধ্যবিত্তের সাধ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে,সেখান থেকে সামান্য স্বস্তি মঙ্গলবারে

পরিচালক হিসেবে তিনি নিখুঁত। শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় যতটা উচ্ছ্বাস দেখান, ততটাই শান্ত নন্দিতা। কিন্তু যখন অভিনয়ের ব্যাপার আসে, তখন তিনি একেবারে আপসহীন। যতক্ষণ না কাঙ্ক্ষিত শট মেলে, ততক্ষণ তিনি থামেন না। এটা শিল্পীর জন্য বিরাট শেখার জায়গা।

অভিনয়ের নেপথ্যে এক নীরব শক্তি

স্বপ্ন ভেঙে চুরমার: এক ঝটকায় ২৬ হাজার শিক্ষকের ভবিষ্যৎ অন্ধকারে

নন্দিতাদি নতুনদের নিয়ে কাজ করতে ভালোবাসেন। তিনি জানেন, কাকে দিয়ে কোন চরিত্রটি করানো উচিত। ‘মুখার্জিদার বৌ’ ছবির সময় যখন আমি বলেছিলাম, ‘এত ছোট চরিত্র কেন করব?’ তখন খুব ধীরস্থিরভাবে তিনি বলেছিলেন, ‘এই চরিত্রটা রান্নার নুনের মতো, তোমার না হলে স্বাদ আসবে না।’ তাঁর এই বিশ্বাসই একজন শিল্পীকে আত্মবিশ্বাস দেয়। শুটিং সেটে কখনও তাঁকে রাগতে দেখিনি, হ্যাঁ, মাঝেমধ্যে হয়তো বলতেন, ‘এটা কী হচ্ছে! আর কতক্ষণ লাগবে?’ তবে সেটুকুই। তাঁর ধৈর্য, কাজের প্রতি নিষ্ঠা এবং শিল্পীদের প্রতি ভালোবাসাই তাঁকে ব্যতিক্রমী পরিচালক করে তুলেছে। শিবু মাঝেমধ্যে উত্তেজিত হয়ে যায়, কিন্তু নন্দিতাদি সবসময় শান্ত থেকে নিজের ভাবনা বাস্তবায়িত করেন। ওঁদের দু’জনের বোঝাপড়া অবিশ্বাস্য।

আজ তাঁর জন্মদিন। তাঁকে বলব, তুমি সুস্থ থেকো, আরও অনেক ভালো ছবি উপহার দাও। তবে আমার অভিমানও আছে, অনেক দিন একসঙ্গে কাজ করা হয়নি। শুধুমাত্র একটা বিজ্ঞাপনে কাজ করেছি। এবার আর শুধু বিজ্ঞাপন নয়, ছবিতেও খুব শিগগিরই তোমাদের সঙ্গে কাজ করতে চাই। শুভ জন্মদিন, নন্দিতাদি

২০২৫ কি শেষের শুরু? ইউরোপের ধ্বংস থেকে বিশ্বযুদ্ধের ইঙ্গিত!

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর