ব্যুরো নিউজ, ২১ জুলাই: কথায় বলে, নেই কাজ তো খই ভাজ…. এখন এই কথা দিয়ে কাউকে আর কটাক্ষ করা যাবে না। শুধুমাত্র এই খই ভেজেই লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন। শীতকালে যে মোয়া তৈরি হয়, তা বানানোর জন্য লাগে খই। বিশেষ করে বাংলার প্রসিদ্ধ জয়নগরের মোয়া বানাতে গেলে সবার আগে খইয়ের প্রয়োজন হয়। জয়নগর এলাকায় এই কয়েকটা মাসের জন্য বিরাট চাহিদা থাকে খইয়ের। কিন্তু শুধুমাত্র কয়েকটা মাসের জন্য নয়, সারা বছরের জন্য আপনি আয়ের রাস্তা হিসেবে বেছে নিতে পারেন এই খই ভাজার ব্যবসা।
পোস্টারে নেই অভিষেকের ছবি,হিংসায় হয়তো ওর ছবি দেয়নি, খোঁচা শমীকের
কীভাবে কত টাকায় শুরু করবেন এই ব্যবসা?
পুরনো দিনে দেখা যেত, বাড়ির মা, কাকিমারা উনুনে খই ভেজে এই ধরনের ব্যবসা করতেন। এখন যুগ বদলেছে, দিন বদলেছে, মানুষের হাতে সময় কম। আর অল্প সময়ের মধ্যে কিভাবে বেশি উপার্জন করা যায়, সেই খোঁজেই সকলে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসার হাল হদিস জানতে চান। তবে খুব একটা বেশি বিনিয়োগ করতে হবে না এই ব্যবসায়। অল্প বিনিয়োগ করেই আপনি শুরু করতে পারেন। পশ্চিমবঙ্গের বাইরেও খই এর চাহিদা রয়েছে ব্যাপক। আনুমানিক কমবেশি ৪ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে এই কারখানা তৈরি করতে। আর খইয়ের কাঁচামাল শুধুমাত্র ধান। আপনি স্থানীয় কোনো হাটে বাজারে গেলে ধান কিনে নিতে পারবেন। আর তাই দিয়েই তৈরি হয় খই।
একুশের মঞ্চেই নজর কাড়েন, বছর ঘুরতেই তালিকায় নেই রাজন্যা, নিজেই যা জানালেন
আর খই ভাজার মেশিনসহ কারখানা তৈরি করতে যে টাকার প্রয়োজন হয় তার একটা অংশ আপনি আবার সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের অধীনে লোন হিসেবেও নিতে পারেন। ফলে এই খইয়ের ব্যবসা করে আপনি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা পর্যন্ত রোজগার করতে পারেন। তবে এর জন্য আপনাকে ফুড সেফটি এন্ড স্ট্যান্ডার্ড অথরিটি অফ ইন্ডিয়া বা FSSAI থেকে ফুড লাইসেন্স নিতে হবে।