ব্যুরো নিউজ, ১০ মার্চ: রাজ্যের খেটে খাওয়া মানুষগুলোর একটাই চাহিদা, তাদের প্রাপ্য মিটিয়ে দেওয়া হোক। দীর্ঘদিন ধরে ওই দিন আনা দিন খাওয়া মানুষগুলো অভিযোগ জানিয়ে এসেছেন, তারা মাসের পর মাস ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে কাজ করেছেন। কিন্তু সেই টাকা আজও পাননি তারা। আর সেই প্রাপ্য বকেয়ার দাবি তুলেছে বারবার।মারা গেলেন পর্নস্টার সোফিয়া লিওনি! স্বাভাবিক মৃত্যু নাকি খুন?
যদিও ১০০ দিনের প্রকল্পের কাজের টাকা নিয়ে ইতিমধ্যে রাজ্য ও কেন্দ্রের ‘ঠাণ্ডা লড়াই’ চলছে তুঙ্গে। রাজ্য সরকার কেন্দ্র সরকারের বঞ্চনার অভিযোগ তুলে বারবার সরব হয়েছে। তাদের দাবি, রাজনৈতিক প্রতি হিংসা নিবারনের জন্য কেন্দ্র ইচ্ছাকৃতভাবে দরিদ্র মানুষের টাকা আটকে রেখেছে।
এদিকে রাজ্যের বিরুদ্ধে একাধিক কেন্দ্রীয় প্রকল্পে কারচুপির অভিযোগ তুলেছে কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় প্রকল্পগুলির নাম বদল করে তা রাজ্য সরকারের নামে চালানো হচ্ছে বলে দাবি তোলে কেন্দ্র।
ইতিমধ্যে এ বিষয়ে একাধিকবার কেন্দ্র ও রাজ্যের বৈঠক হলেও কোন কাজেই কোনও অগ্রগতি দেখা যায়নি। কিন্তু এদিকে দরিদ্র মানুষগুলি যায় কোথায়? রাজ্য সরকারকে বললে সে তির দাগে কেন্দ্র সরকারের দিকে। এমনকি নিজেরাই দাবি করে যে, সেই টাকা নাকি তারাই মেটাবে। কিন্তু কোথায় সে সব? টাকা দেবে গৌরি সেন!
পেটে টান তাই প্ল্যাকার্ড হাতে পথে
কিন্তু পেটের ক্ষুধা তো আর রাজ্য সরকার, কেন্দ্র সরকার তা বোঝে না। তাই সামনে যেই জনপ্রতিনিধিকেই পেয়েছে তার কাছেই করো জরে প্রার্থনা করেছে।
শনিবার এক বিজেপি নেতার বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজে যাচ্ছিলেন হীরণ। আর সেই সময়ই কয়েকজন রাস্তায় প্ল্যাকার্ড হাতে রাস্তায় দাঁড়িয়ে। সেই প্ল্যাকার্ডে লেখা, ‘হিরণবাবু একশো দিনের কাজের টাকা দিয়ে যান।’
এদিকে রাজ্যের বিরুদ্ধে একাধিক কেন্দ্রীয় প্রকল্পে কারচুপির অভিযোগ তুলেছে কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় প্রকল্পগুলির নাম বদল করে তা রাজ্য সরকারের নামে চালানো হচ্ছে বলে দাবি তোলে কেন্দ্র।
ইতিমধ্যে এ বিষয়ে একাধিকবার কেন্দ্র ও রাজ্যের বৈঠক হলেও কোন কাজেই কোনও অগ্রগতি দেখা যায়নি। কিন্তু এদিকে দরিদ্র মানুষগুলি যায় কোথায়? রাজ্য সরকারকে বললে সে তির দাগে কেন্দ্র সরকারের দিকে। এমনকি নিজেরাই দাবি করে যে, সেই টাকা নাকি তারাই মেটাবে। কিন্তু কোথায় সে সব? টাকা দেবে গৌরি সেন!
শনিবার এক বিজেপি নেতার বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজে যাচ্ছিলেন হীরণ। আর সেই সময়ই কয়েকজন রাস্তায় প্ল্যাকার্ড হাতে রাস্তায় দাঁড়িয়ে। সেই প্ল্যাকার্ডে লেখা, ‘হিরণবাবু একশো দিনের কাজের টাকা দিয়ে যান।’