ব্যুরো নিউজ,২৭ জুলাই: প্রথমেই জেনে নেয়া যাক জ্বরঠোসা কি? জ্বরঠোসা এক ধরনের ভাইরাল ডিজিজ।হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস টাইপ-১ অথবা HSV-1 এর সংক্রমণে হয়।জ্বর ঠোসা হল এক ধরনের ঘা,যা প্রথমে ছোট ছোট ফুসকুড়ির মতো ওঠে দেখতে অনেকটা ফোসকার মত ভেতরে জল বেরিয়ে গিয়ে জায়গাটা ক্ষত হয়। এটা ভীষণ যন্ত্রণাদায়ক।এটি সাধারণত ঠোঁটের কোণে হয় বা ঠোটের চারপাশেও হতে পারে, এছাড়াও চোখে এবং শরীরের অন্যস্থানও আক্রান্ত হতে পারে।
জ্বরঠোসা কেন হয়?
মমতার ‘জীবন্ত শহীদ’ এখন সিরাজুল ন্যায় পাবেন কি মমতার দরবারে?
১.শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে HSV -1 অ্যাক্টিভ হয় ফলে জ্বর ঠোসা হয়।
২. হারপিস ভাইরাসের সংক্রমণে জ্বর আসে ও জ্বর ঠোসা হয়।তবে অন্য কারণে জ্বর হলেও শরীর দুর্বল থাকে ফলে জ্বর ঠোসা হতে পারে।
৩. ডায়াবেটিস রোগীরা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারেন।
৪. সন্তানের মা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে সেটি অনায়াসেই বাচ্চাদের আক্রমণ করে।
৫. ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীরা বিভিন্ন চিকিৎসার মধ্যে থাকেন। শরীর দুর্বল থাকে তার ফলে এই ভাইরাস আক্রমণ করতে পারে।
এর চিকিৎসা কি?
অলিম্পিকের জমকালো উদ্বোধনী অনুষ্ঠান প্যারিসে,হাজির থাকছেন দ্রাবিড়
সাধারণত জ্বরঠোঁসা হলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। তবে এই ভাইরাস যদি চোখে আক্রমণ করে তাহলে সাথে সাথে চক্ষু বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া উচিত। নইলে কর্নিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এছাড়াও বাচ্চা এবং বয়স্কদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনুযায়ী ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
১. ক্ষতস্থানে বরফ ঘষা যেতে পারে
2. জ্বর হলে প্যারাসিটামল খাওয়া যেতে পারে
3. প্রচুর পরিমাণে জল খেতে হবে
4. টক জাতীয় খাবার বা ঝাল যুক্ত খাবার খাওয়া যাবে না।