ব্যুরো নিউজ, ২০সেপ্টেম্বর :রান্না থেকে রূপচর্চা— প্রতিটি ক্ষেত্রে ঘির ব্যবহার অপরিসীম। আধুনিক পুষ্টিবিজ্ঞানে ঘিকে ‘সুপারফুড’ হিসেবে গণ্য করা হয়। এর পেছনের কারণ হল, ঘিতে থাকা ভিটামিন এ, ডি, ই এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এই সব উপাদান ত্বকের জন্য অত্যন্ত গুরুতপুর্ন। বিশেষ করে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো ত্বককে বয়সের প্রভাব থেকে রক্ষা করে, যা বয়সজনিত বিভিন্ন সমস্যা মোকাবিলায় কার্যকরী।
পুজোর আগে মেদ ঝরানোর সেরা উপায় লাউ নাকি চালকুমড়ো? জেনে নিন
ঘি এর বিশেষ প্রয়োজনীয়তা
কলকাতার দূষণ কমাতে নতুন গাছ লাগানোর উদ্যোগ কলকাতা পুরসভার
ত্বকে বয়সজনিত সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়মিত ঘি ব্যবহার করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। বাজারে বিভিন্ন প্রসাধনী থাকলেও, হাতের কাছে ঘি থাকলে আলাদা ক্রিমের প্রয়োজন হয় না। ঘির মধ্যে ফ্যাটি অ্যাসিড এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিনগুলি ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। বিশেষ করে, এটি শুষ্ক ত্বককে পেলব ও আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে।
ফাটা গোড়ালির সমস্যা একটি সাধারণ সমস্যা, যা শুধুমাত্র শীতে নয় বরং সারা বছরই হতে পারে। রাসায়নিকযুক্ত ফুট ক্রিমের পরিবর্তে, ঘি হতে পারে একটি নিরাপদ ঘরোয়া সমাধান। ঘি, মধু এবং কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে একটি মাস্ক তৈরি করুন। মুখ ধোয়ার পর আধ ঘণ্টা ওই মাস্ক লাগিয়ে রাখলে ত্বকের জেল্লা বৃদ্ধি পাবে।
বিপন্ন কলকাতা, শহর বাঁচাতে জলবায়ু অ্যাকশন প্ল্যানের ঘোষণা
ফাটা কিংবা কালচে ঠোঁটের সমস্যার জন্যও ঘি কার্যকর। বাজারে লিপ বামের পরিবর্তে কয়েক ফোঁটা ঘি মাখলেই সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়। তাছাড়া, ঘুমের অভাবে চোখের নীচে কালচে দাগ পড়লে, সেখানে প্রতিদিন কয়েক ফোঁটা ঘি লাগালে ধীরে ধীরে কমে যাবে কালচে দাগ।