ব্যুরো নিউজ, ৪ এপ্রিল : নির্বাচন কমিশন চেষ্টার কোনও ত্রুটি রাখছে না অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য। বাংলায় রেকর্ড সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানো হচ্ছে ভোটকে হিংসামুক্ত করতে। পাশাপাশি বহু সরকারি আধিকারিককে বদলি করা হয়েছে ভোটে নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে। জানা গিয়েছে, কমিশনের বেশ কয়েকজন আধিকারিককেও সরানো হয়েছে।
ঈদের জামাকাপড় কিনতে যাওয়াই কাল হল! ট্যাঙ্কারের নীচে পড়ে প্রাণ হারাল ১৪ বছরের কিশোর
‘ফেক নিউজ’কে মোকাবিলা করায় এখন নির্বাচন কমিশনের সামনে বড় চ্যানেল
কিন্তু সব কিছুকে পিছনে ফেলে ‘ফেক নিউজ’ সবথেকে বড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে কমিশনের সামনে। এই প্রসঙ্গে কমিশনের কর্তারা জানাচ্ছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিদিন নানা ধরনের ভুয়ো খবর ছড়িয়ে পড়ছে ভোট নিয়ে। তার মধ্যে আবার একটা বড় অংশই কমিশনের ফেক অর্ডার সংক্রান্ত। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, সেই ফেক নিউজগুলি এমন ভাবে ভাইরাল হচ্ছে যে, তার কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা, তা বোঝা মুশকিল হয়ে উঠছে সাধারণ মানুষের পক্ষে।
খুব একটা ফারাক থাকছে না কমিশনের অরিজিনাল অর্ডারের সঙ্গে ভুয়ো অর্ডারের। তাতে অনেক সময় ব্যবহার করা হচ্ছে কমিশনের লোগো, লেটারহেড এবং মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারের সই পর্যন্ত। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় কমিশনের একটি ভুয়ো অর্ডার ভাইরাল হয়, যেখানে বলা হয়েছে, কোনও ইন্টারনেট সংযোগ থাকবে না বুথের ১০০ মিটারের মধ্যে। যেটি সম্পূর্ণ ভুয়ো খবর। তবে এই প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, যাতে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত হতে না হয়, সেইদিকে নজর রেখে নির্বাচন কমিশন কঠোর পদক্ষেপ নেবেন এই বিষয়ে।