ব্যুরো নিউজ, ২৭ জুন, শর্মিলা চন্দ্র : এবার ইডির স্ক্যানারে একাধিক চালকল ও গমকল। রাজ্যের প্রায় ৯০০টি চালকল গমকলের ওপর নজর রাখছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। অন্যদিকে রেশন বন্টন দুর্নীতি মামলায় যারা যারা অভিযুক্ত তাদের সঙ্গে এই চালকল ও গমকলের মালিকদের কোনরকম সম্পর্ক আছে কিনা সেই বিষয়টিও খতিয়ে দেখছে ইডি।
রেশন দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্তদের জেল হেফাজতের মেয়াদ বাড়ল
হকার উচ্ছেদের নামে চলছে পুলিশি অত্যাচার!
প্রসঙ্গত রেশন বন্টন দুর্নীতির অভিযুক্ত শংকর আঢ্য ও বিশ্বজিৎ দাসকে ব্যাঙ্কশাল কোর্টে তোলা হয়। ভার্চুয়াল মাধ্যমে যোগ দিয়েছিল আর এক অভিযুক্ত বাকিবুর রহমান। বাকিবুর রহমান ও বিশ্বজিৎ দাসকে ২ জুলাই পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। অন্যদিকে শংকর আঢ্যকে ৩ জুলাই পর্যন্ত থাকতে হবে জেল হেফাজতে।
রেশন বন্টন দুর্নীতি মামলায় তদন্তে নেমে জানতে পেরেছে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সঙ্গে শংকর আঢ্যর বেশ কয়েকবার ফোনে কথা হয়েছে। কোন জায়গায় কটি চালকল ও গমকল রয়েছে সেই তালিকাও ইতিমধ্যে তৈরি করে ফেলেছে ইডি আধিকারিকরা। এই মিল মালিকদের মধ্যে রেশন বন্টন দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্ত জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক ও বাকিবুর রহমনের সঙ্গে কতজনের সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে তা খতিয়ে দেখছে ইডি। যোগাযোগ প্রমাণিত হলে তাদের দেখে জেরা করা হতে পারে বলেও ইডি সূত্রে খবর। সব মিলিয়ে এখনো পর্যন্ত ১০ হাজার কোটি টাকার রেশন দুর্নীতি হয়েছে বলে দাবি। এখন দেখার এই মামলায় আর কি কি নতুন তথ্য উঠে আসে ইডির তদন্তে।