ব্যুরো নিউজ, ১২ জুন: ‘ডিপ্রেশান’ কথাটা আজকালকার দিনে একেবারেই কমোন একটা শব্দ। আর এই ডিপ্রেশান ‘রোগের’ কোনও বয়স নেই। ছোটে থেকে বড় যে কোনও বয়সের মানুষই ডিপ্রেশানে আক্রান্ত হতে পারেন। আর দীর্ঘ কঠিন করোনা কালে এই একটা শব্দ যেন সকলের মুখেই। কাজের চাপ, পড়াশোনার চাপ, পারিবারিক বা সাংসারিক নানা কারনে মানুষ আজ এই ডিপ্রেশান- এর শিকার।
পার্সে রাখুন এই জিনিস, ফল পাবেন রাতারাতি!
তবে ডিপ্রেশান কাটিয়ে উঠতে নান থেরাপি এমনকি মনরোগ বিশেষজ্ঞের কাছেও গিয়ে থাকেন অনেকে। দীর্ঘ সেশান-এরপর অনেকটাই হাল্কা। তবে তার জন্য একটা অঙ্কের খরচ অবশ্য নিশ্চয়ই প্রয়োজন। কিন্তু ডিপ্রেশন কাটাতে চিনারা কি থেরাপি করেছেন জানেন?
বানানা থেরাপি! হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন। কলা দিয়েই কাটিয়ে ওঠা সম্ভব দীর্ঘ ডিপ্রেশান। তবে কি এই বাবানা থেরাপি?
ব্যবসা বা চাকরির সূত্রে আমাদের অনেকটা সময়ই কাটে অফিসে। তাই অফিসের টেবিলের এক পাশেই রাখতে পারেন কলা। টাটকা সবুজ কলা কিছুটা জলে চুবিয়ে টেবিলের এক পাশে রেখে দিন। প্রতিদিনই একটা পরিবর্তন লক্ষ্য করবেন। তা হল, টাটকা সবুজ কলাটার ধিরে ধিরে তার রং পরিবর্তন হবে। টাটকা গাঢ়ো সবুজ থেকে হাল্কা সবুজ, এরপর আসতে আসতে সবুজ থেকে হাল্কা হলুদ রং আসতে থাকবে কলার চোকলার গায়ে। হাল্কা হলুদ থেকে কলাটা ধিরে ধিরে পাকা হলুদ কলায় পরিণত হবে। এই যে কয়েক দিন ধরে ক্রমাগত কলার রং পরিবর্তনের বিষয়টি নাকি ডিপ্রেশান কাটিয়ে ওঠার ‘অব্যর্থ’ ওষুধ। তাই চিনে এখন ডিপ্রেশান কাটাতে বাবানা থেরাপিই নাকি কামাল করছে।