ইভিএম নিউজ ব্যুরোঃ ফের টেলিস্কোপে ধরা পড়ল সবুজ ধুমকেতু।এর হদিশ পেলেন বঙ্গসন্তান প্রবীর বিশ্বাস। ফলে ঘটনাটি সবার কাছে সাড়া ফেলে দিয়েছে রীতিমতো।
প্রায় পঞ্চাশ হাজার বছর আগের কথা। তখন পৃথিবীতে মানুষের অস্তিত্ব কোথায়? বর্তমানে যারা মানুষ, সে সময়ে তাদের অস্তিত্বই ছিল না। শুধু ছিল আধুনিক মানুষের পূর্বপুরুষ। হঠাৎ করে এসে পড়া সেই আলো কি চোখে পড়েছিল মানুষের কোনও কৌতূহলী পূর্বপুরুষের?
এখন ২০২৩! টেলিস্কোপে ক্যামেরা বসিয়ে সবুজ আলো বা ধূমকেতুর দেখা পেলেন একজন বঙ্গসন্তান। তার দর্শন পাওয়া প্রায় বিরল।মহাকাশ নিয়ে যাঁরা উৎসাহী, তাঁদের কাছে রীতিমতো শোরগোল ফেলে দিয়েছে এই ঘটনাটি! কারণ? এই মহাজাগতিক বস্তুটি ফের পৃথিবীতে দৃশ্যমান হবে প্রায় ৫০ হাজার বছর পর! প্রসঙ্গত, হ্যালির ধূমকেতু ৭৬ বছর পর পর দেখা দেয় পৃথিবীর আকাশে। আর এই ধূমকেতুটি, বিজ্ঞানীরা যার নাম দিয়েছেন ‘সি/২০২২ই-থ্রি'(জেডটিএফ)যার দেখা মেলে ৫0 হাজার বছর পর পর। ধূমকেতুটি প্রকৄত পক্ষে পৃথিবী ও মঙ্গলের কক্ষপথের মাঝে ঘণ্টায় প্রায় ২ লক্ষ ৭ হাজার কিলোমিটার বেগে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
গত বছরের ফেব্রুয়ারির শুরুতেই উত্তর আকাশে যে সবুজ ধূমকেতুর ছবি তুলে বন্ধুদের থেকে বেশ প্রশংসা পেয়েছিলেন প্রবীর বিশ্বাস, এই ধূমকেতুর অস্তিত্ব জানতেনই না জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, ধূমকেতুর মাথায় কার্বন একটি বিশেষ অবস্থায় রয়েছে বলে ধূমকেতুটিকে সবুজ দেখায় ।