পুরুলিয়ার গড়পঞ্চকোট

ব্যুরো নিউজ ১০ নভেম্বর : জগদ্ধাত্রী পুজো শেষ হতে না হতেই শীত এসে পড়ে, আর এই সময়ই অনেকেই পাহাড়ে ভ্রমণে যেতে ভালোবাসেন।বাঙালিরা পাহাড়ের নাম শুনলেই দার্জিলিংয়ের কথা ভাবে। আপনিও কি পাহাড়ে যাওয়ার প্ল্যান করছেন, তবে চটকপুরে একবার ঘুরে আসুন।দার্জিলিং থেকে প্রায় হাজার ফুট উঁচুতে অবস্থিত এই পাহাড়ি গ্রামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর। সারি সারি পাইন গাছ, স্নিগ্ধ বাতাস আর কাঞ্চনজঙ্ঘার মনোমুগ্ধকর দৃশ্য একদম কাছ থেকে দেখতে চাইলে এবারের শীতের ছুটিতে চটকপুর ঘুরে আসতে পারেন। এখানে পাহাড়ের সৌন্দর্য ও প্রকৃতির সাথে থাকার সুযোগ পাবেন। দার্জিলিং থেকে মাত্র ২৫ কিলোমিটার আর সোনাদা থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চটকপুরে পৌঁছাতে গেলে ঘুম এবং সোনাদা হয়ে যেতে হয়। রাস্তা খানিকটা দুর্গম, কিন্তু সেই চ্যালেঞ্জ নিয়েই যখন গ্রামে পৌঁছাবেন, তখন পথের ক্লান্তি এক নিমেষে মুছে যাবে।

নেটফ্লিক্সে পছন্দের দৃশ্য এবার চিরকালের জন্য সংরক্ষণ নিজের কাছে ,জানুন নেটফ্লিক্সর নতুন ফিচার ‘মোমেন্টস’

পাইন গাছের মাঝ দিয়ে হাঁটার অভিজ্ঞতা

চটকপুরের প্রকৃতি উপভোগ করার সবচেয়ে ভালো সময় ভোর আর সন্ধ্যা। এখানে পাবেন কালাপোখড়ি, লাভার্স পয়েন্ট আর সানরাইজ পয়েন্টের মতো সুন্দর স্থান। কালাপোখড়ি হলো ছোট্ট একটি জলাশয়, যার মাঝে বড় একটি পাথর আছে। গ্রামের মানুষজন এই পাথরকে পুজো করেন, আর জঙ্গলের প্রাণীরা এখান থেকে জল খেতে আসে। প্রাণীপ্রেমীরা কালাপোখড়িতে নানা রকমের পশু-পাখি দেখতে পাবেন। এছাড়া লাভার্স পয়েন্ট ও সানরাইজ পয়েন্টে যাওয়ার জন্য আপনাকে হাঁটতে হবে পাইন গাছের মাঝ দিয়ে। ভাগ্য ভালো থাকলে এখানে বিরল প্রজাতির পাখি দেখতে পাবেন, যাদের লেন্সবন্দি করতে পারবেন আপনার ক্যামেরায়।

সুরক্ষিত ও আনন্দময় সঙ্গমে কীভাবে বাছবেন সঠিক কন্ডোম ?জেনে নিন সঠিক কন্ডোম যা আপনাকে দীর্ঘক্ষণ সুখ দেবে

যেভাবে যাবেন: দার্জিলিং থেকে বড় গাড়ি ভাড়া করে ঘুম এবং সোনাদা হয়ে চটকপুরে পৌঁছানো সম্ভব। এই ভ্রমণে খরচ পড়তে পারে প্রায় ১৫০০ থেকে ২৫০০ টাকা।

কোথায় থাকবেন: চটকপুর ইকো ভিলেজে বেশ কিছু সুন্দর হোম স্টে আছে। এর মধ্যে ধনমায়া নিবাস হোম স্টে বিশেষ জনপ্রিয়। আপনি অনলাইনে এই হোম স্টেগুলি সহজেই বুক করতে পারবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর