ব্যুরো নিউজ ৬ নভেম্বর : দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সাধারণ মানুষের চিন্তা বেড়েই চলেছে। এর মধ্যেই কেন্দ্রের ভারত ব্র্যান্ড প্রকল্পের আওতায় আটা ও চালের দাম বাড়ানো হয়েছে, যা মধ্যবিত্তের উপর আরও চাপ বাড়িয়েছে।
উৎসবের মরসুমে দ্বিগুণ বিক্রি: ভারতের টু-হুইলার বাজারে বড় সাফল্য
সাধারণ মানুষের উপর নতুন বোঝা সৃষ্টি হয়েছে
মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় উপভোক্তা বিষয়ক এবং খাদ্য ও গণবন্টন মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী ভারত ব্র্যান্ডের আটা ও চাল বিক্রির দ্বিতীয় পর্যায়ের সূচনা করেন। নতুন পর্যায়ে প্রথমে বিক্রি হওয়া আটার কেজি দাম ২৭ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে ৩০ টাকা এবং চালের দাম ২৯ টাকা থেকে বেড়ে ৩৪ টাকা হয়েছে।এই মূল্যবৃদ্ধির ফলে সাধারণ মানুষের উপর নতুন বোঝা সৃষ্টি হয়েছে। রেশন দোকানদাররা এর আগে থেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন যে ভারত ব্র্যান্ডের পণ্য কালোবাজারিতে যেতে পারে। তাদের মতে, যদি রেশন দোকান থেকে এই পণ্য বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়, তাহলে সাধারণ মানুষ তা আরও সহজে পাবেন এবং কালোবাজারি রোধ করা সম্ভব হবে। এই দাবিতে আজ অল ইন্ডিয়া ফেয়ার প্রাইস শপ ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক বিশ্বম্ভর বসু দিল্লিতে মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশীর সাথে সাক্ষাৎ করেন। তিনি উল্লেখ করেন, সস্তায় মোবাইল ভ্যানের মাধ্যমে টমেটো ও পিঁয়াজ বিক্রি কার্যকরী হচ্ছে না এবং কালোবাজারি হচ্ছে।
কোন দেশের মানুষ যৌনতায় সবচেয়ে বেশি সুখী!জানেন কি
বিশ্বম্ভর বসুর দাবি, যদি রেশন দোকানের মাধ্যমে ভারত ব্র্যান্ডের আটা, চাল, ডাল ও পিঁয়াজ বিক্রি করা যায়, তবে তা সাধারণ মানুষের জন্য সুবিধাজনক হবে। এছাড়া, তিনি বাংলায় সার্ভার ডাউন থাকার কারণে এদিন রেশন বিতরণে বিঘ্ন ঘটেছে বলেও অভিযোগ করেছেন এবং এ নিয়ে ন্যাশনাল ইনফরমেটিক্স সেন্টারে অভিযোগ দায়ের করেছেন।