ব্যুরো নিউজ ৩ অক্টোবর : অ্যাসেক্সের দুর্গাপুজো এবার এক বিশেষ বার্তা নিয়ে আসছে। বিখ্যাত মৃৎশিল্পী মোহনবাঁশী রুদ্রপাল ঘরানার সনাতন রুদ্রপালের তৈরি মূর্তি এই পুজোর মূল আকর্ষণ। ৮০-৯০ দশকে তিনি বহুবার শারদ সম্মান পেয়েছেন। তাঁর মূর্তিগুলি এমন যে, যিনি একবার দেখেছেন, তিনি সেখান থেকে চোখ ফেরাতে পারেননি।
টিটাগড়ে ৩৮ বছরের পুরনো পুজোর বন্ধের প্রতিবাদ
পুজোর থিম ‘জাস্টিস ফর আরজি কর’
এই থিমটি প্রতিবাদের চেতনা ছড়িয়ে দিচ্ছে শুধু কলকাতা কিংবা ভারতেই নয়, বরং বিদেশেও। তিলোত্তমার ঘটনায় বাঙালিরা যেন একত্রিত হয়ে প্রতিবাদ করছেন। তবে এর মধ্যেই আসছে দুর্গাপুজো, যা বাঙালিদের কাছে সবচেয়ে বড় উৎসব। প্রবাসী বাঙালিরা বিষাদের মধ্যেও এই উৎসব পালন করতে প্রস্তুত।অ্যাসেক্স পুজো কমিটি এবার ন’বছরে পা দিল। তারা পূজো করবে কিন্তু সঙ্গে থাকবে সেই গুরুত্বপূর্ণ বার্তা। পুজোর মণ্ডপের সাজসজ্জা এমনভাবে করা হবে যে, পুজোতে ঢুকলে মনে হবে যেন আপনি কলকাতার নিউ মার্কেট, হাওড়া ব্রিজ বা দক্ষিণেশ্বরে রয়েছেন। কমিটির সদস্যরা মণ্ডপে এক অভিনব তোরণ ও সজ্জা তৈরির পরিকল্পনা করেছেন।এছাড়াও কালীঘাটের পটুয়াশিল্পীদের হাতে আঁকা চিত্রকর্ম প্রদর্শন করা হবে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনও থাকবে, যেখানে নাচ, গান এবং আবৃত্তি পরিবেশন করা হবে। এতে করে চারটি দিন কেটে যাবে আনন্দে ও মজায়। রমফোর্ডের মেয়রও এই অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন এবং পাঞ্জাবি একজন ব্যক্তির গলায় রবীন্দ্রনাথের কবিতা শোনার সুযোগ পাবেন দর্শকরা।
শেয়ার বাজারে ধস: বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ
ডক্টর শেফের পরিচালনায় দুপুর ও রাতের খাবারের আয়োজন করবেন কমিটির সদস্যরা। তাঁরা নিজেরাই রান্না করে পরিবেশন করবেন। নবমী নিশিতে বিজয়া সম্মিলনীর আয়োজন থাকবে, যেখানে আচার মেনে পূজা হবে। তবে এই বছর আলোর রোশনাই হয়ত কিছুটা কম হবে, বাহ্যিক চাকচিক্য হয়ত কমবে, কিন্তু আন্তরিকতা একটুও কমবে না। অ্যাসেক্স পুজো কমিটি এই বার্তা স্পষ্ট করেছে।