পাকিস্তান

ব্যুরো নিউজ, ১৪ ডিসেম্বর: বাংলাদেশ-পাকিস্তানকে সপাটে জবাব শামির | কী বললেন শামি?

ওডিআই বিশ্বকাপে ফাইনাল ম্যাচ ব্যতিক্রম হলেও গোটা সিরিজজুড়ে মহম্মদ শামির পারফর্মেন্স ছিল নজরকারা। ওডিআই বিশ্বকাপে ৫০টি উইকেট  নিয়ে রেকর্ডও গড়েছেন শামি।

বিশ্বকাপে মোট ৩টি ফাইফার নিয়েছিলেন শামি। এই ৩টি ফাইফার এসেছিল শ্রীলঙ্কা এবং নিউজিল্যান্ড ও সেমিফাইনালে কিউয়িদের বিরুদ্ধেই। তার এই ফাইফার নিয়ে তৈরি হয় বিতর্ক।

হুহু করে নামছে তাপমাত্রার পারদ | বঙ্গে হাড় কাঁপানো শীতের আমেজ

একটি ম্যাচে ফাইফার নেওয়ার পর তিনি মাটিতে হাঁটু গেড়ে কিছুক্ষণ বসে তারপর উঠে দাঁড়ান। আর নিয়েই নয়া বিতর্কের জন্ম দেয় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান। এই দুই দেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা দাবি করেছিলেন যে, শামি ফাইফার পাওয়ার পরে মাটিতে সাজদা করতে বসেছিলেন। কিন্তু নিজে ভারতবর্ষে থেকে তার নিজের ধর্মাচারণ করলে সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশবাসীর বিরাগভাজন হতে হবে বলে তিনি নাকি সেই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করেননি।

এবার সেই নিয়েই মুখ খুলেছেন মহম্মদ শামি। ভারতের তারকা বোলার একটি সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, “আমি যদি সাজদা করতে চাই তাহলে কে আমাকে বাধা দেবে? আমি অন্য ধর্মের কাউকে তাদের ধর্মাচারণে বাধা দিইনি এবং তারাও আমাকে বাধা দেবে না। আমি যদি সাজদা করতে চাইতাম তবে আমি সাজদা অবশ্যই করতাম। এতে সমস্যার কি আছে? আমি একজন মুসলিম, আমি গর্ব করে বলি যে আমি একজন মুসলিম এবং ভারতীয়। তাহলে এতে সমস্যা কি? আমার কোনও সমস্যা হলে আমি ভারতে থাকতাম না।”

তিনি এও বলেছেন, “আমি সেই ম্যাচের পরে ইনস্টাগ্রাম এবং টুইটারেও দেখেছি যে লোকেরা দাবি করছে যে আমি সাজদা করতে চেয়েছিলাম কিন্তু শেষপর্যন্ত করিনি। আমি আমার জীবনে অনেক ফাইফার নিয়েছি, কিন্তু কোনওদিন মাঠে ওই কাজ করিনি। ভারতের মাটিতে আমি যদি সাজদা করতে চাই তাহলে যে কোন পরিস্থিতিতে বিনা বাধায় করতে পারি। আসলে সেদিন আমি আমার সাধ্যের বাইরে ২০০ শতাংশ পরিশ্রম করে সেই স্পেলটি করছিলাম। তাই, আমি ক্লান্তিতে নতজানু হয়েছিলাম। লোকেরা এটি থেকে মিম- ট্রোল করেছে। কিন্তু আসল ঘটনা একেবারেই তেমন নয়।” ইভিএম নিউজ

 

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর